চাঁদপুরে গভীর রাতে ঘুমন্ত রিক্সাচালক স্বামীর ওপর এসিড নিক্ষেপ করে তার মুখ, শরীর ও হাত ঝলসে দিয়ে পালিয়ে গেছেন দ্বিতীয় স্ত্রী নারগিস বেগম। এসিড হামলায় গুরুতর আহত রিক্সাচালক আব্দুল জলিল বেপারী (৪০) বর্তমানে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের ২য় তলায় যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন।
জানাযায়, ২৪ অক্টোবর গত শুক্রবার দিনগত রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে চাঁদপুর সদর উপজেলার ১২নং চান্দ্রা ইউনিয়নের মদনা গ্রামের বসুর বাড়ির ভাড়াটিয়া আব্দুল জলিল বেপারীর ওপর এই বর্বরোচিত হামলা চালানো হয়। আহত জলিল বেপারী ফরিদগঞ্জ উপজেলার রামপুর বাজারের মৃত আবিদ আলী বেপারীর ছেলে।
তার অভিযোগ, দ্বিতীয় স্ত্রী নারগিস বেগম পরকীয়ায় লিপ্ত ছিলেন। এ নিয়ে দাম্পত্য কলহ চলছিলো। ধারণা করা হচ্ছে, এই পরকীয়া সম্পর্কের কারণেই নারগিস বেগম ঠান্ডা মাথায় স্বামীর ওপর গভীর রাতে এসিড নিক্ষেপ করে বাসা থেকে পালিয়ে যান।
গভীর রাতে এই ঘটনার পর শনিবার সকাল ১০টায় চান্দ্রা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড মেম্বার আলমগীর হোসেনের সহযোগিতায় গ্রাম পুলিশ হারুনসহ স্থানীয় কয়েকজন তাকে উদ্ধার করেন। দ্রুত তাকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতাল-এ ভর্তি করা হয়।
কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এসিডে তার মুখমণ্ডল, হাত ও শরীরের বেশ কিছু অংশ মারাত্মকভাবে দগ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি হাসপাতালের ২য় তলায় চিকিৎসাধীন আছেন। তার শারীরিক অবস্থা গুরুতর।
এদিকে, ঘটনার পর থেকেই নারগিস বেগম পলাতক থাকলেও, পুলিশি তৎপরতায় অবশেষে ধরা পড়েন। সন্ধ্যার দিকে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলার হাঁসা গ্রামে তার বাপের বাড়ি থেকে অভিযুক্ত স্ত্রী নারগিস বেগমকে আটক করে।
এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে এবং এসিড নিক্ষেপের মতো গুরুতর অপরাধে অভিযুক্ত নারীর বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
জানাযায়, ২৪ অক্টোবর গত শুক্রবার দিনগত রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে চাঁদপুর সদর উপজেলার ১২নং চান্দ্রা ইউনিয়নের মদনা গ্রামের বসুর বাড়ির ভাড়াটিয়া আব্দুল জলিল বেপারীর ওপর এই বর্বরোচিত হামলা চালানো হয়। আহত জলিল বেপারী ফরিদগঞ্জ উপজেলার রামপুর বাজারের মৃত আবিদ আলী বেপারীর ছেলে।
তার অভিযোগ, দ্বিতীয় স্ত্রী নারগিস বেগম পরকীয়ায় লিপ্ত ছিলেন। এ নিয়ে দাম্পত্য কলহ চলছিলো। ধারণা করা হচ্ছে, এই পরকীয়া সম্পর্কের কারণেই নারগিস বেগম ঠান্ডা মাথায় স্বামীর ওপর গভীর রাতে এসিড নিক্ষেপ করে বাসা থেকে পালিয়ে যান।
গভীর রাতে এই ঘটনার পর শনিবার সকাল ১০টায় চান্দ্রা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড মেম্বার আলমগীর হোসেনের সহযোগিতায় গ্রাম পুলিশ হারুনসহ স্থানীয় কয়েকজন তাকে উদ্ধার করেন। দ্রুত তাকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতাল-এ ভর্তি করা হয়।
কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এসিডে তার মুখমণ্ডল, হাত ও শরীরের বেশ কিছু অংশ মারাত্মকভাবে দগ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি হাসপাতালের ২য় তলায় চিকিৎসাধীন আছেন। তার শারীরিক অবস্থা গুরুতর।
এদিকে, ঘটনার পর থেকেই নারগিস বেগম পলাতক থাকলেও, পুলিশি তৎপরতায় অবশেষে ধরা পড়েন। সন্ধ্যার দিকে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলার হাঁসা গ্রামে তার বাপের বাড়ি থেকে অভিযুক্ত স্ত্রী নারগিস বেগমকে আটক করে।
এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে এবং এসিড নিক্ষেপের মতো গুরুতর অপরাধে অভিযুক্ত নারীর বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।