এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) সম্মেলনে যোগ দিতে বর্তমানে এশিয়া সফরে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তার এই সফরের আগেই দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে শত শত মানুষ ট্রাম্পের নীতির বিরুদ্ধে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেছেন। সংবাদমাধ্যম এএফপি-এর প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ পেয়েছে।
সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের কেন্দ্রস্থলে নো ট্রাম্প প্ল্যাকার্ড হাতে এই প্রতিবাদ অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভকারীরা মূলত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের শুল্কনীতি এবং দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগের চাপ সৃষ্টির নীতির বিরোধিতা করেছেন। বিক্ষোভকারীদের ধারণা, ট্রাম্পের এই নীতিগুলো দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থনীতিতে সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তারা এই নীতিকে একধরনের অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যবাদ বলে অভিহিত করেছেন, যেখানে লাভ কেবল ওয়াশিংটনের দিকে যাচ্ছে।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীরা সিউলের কেন্দ্রস্থলে সেজং-দায়েরো সড়কে সুনগ্রেমন গেটের কাছে জড়ো হয়ে সঙ্গীত পরিবেশন, বক্তব্য ও স্লোগান দিচ্ছেন। স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, অন্তত ১৩টি সংগঠন পুরো এপেক সপ্তাহজুড়ে সিউলে ১৬টি পৃথক বিক্ষোভ আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে।
অন্যদিকে, মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে এশিয়ার অর্থনৈতিক দিগন্তে ভিন্ন চিত্র দেখা যায়। সেখানে ট্রাম্প ও মালয়েশীয় প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে সম্প্রসারিত অস্ত্রবিরতি চুক্তিতে সই করেছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া।
পাশাপাশি, আসন্ন এপেক সম্মেলনের প্রস্তুতি হিসেবে আসিয়ান সম্মেলনের ফাঁকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের শীর্ষ অর্থনৈতিক কর্মকর্তারা মুখোমুখি আলোচনায় বসেছিলেন। আশা করা হচ্ছে, এপেক সম্মেলনে ট্রাম্প এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে শুল্কনীতি ও প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হতে পারে।
আসন্ন ৪৭তম আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, চীনের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে-মিয়ং এবং ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভার মতো বিশ্বনেতারা যোগ দেবেন। কিন্তু সিউলের জনগণের বার্তা স্পষ্ট- শান্তি চাই, প্রভাব নয়।
সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলের কেন্দ্রস্থলে নো ট্রাম্প প্ল্যাকার্ড হাতে এই প্রতিবাদ অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভকারীরা মূলত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের শুল্কনীতি এবং দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগের চাপ সৃষ্টির নীতির বিরোধিতা করেছেন। বিক্ষোভকারীদের ধারণা, ট্রাম্পের এই নীতিগুলো দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থনীতিতে সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তারা এই নীতিকে একধরনের অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যবাদ বলে অভিহিত করেছেন, যেখানে লাভ কেবল ওয়াশিংটনের দিকে যাচ্ছে।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীরা সিউলের কেন্দ্রস্থলে সেজং-দায়েরো সড়কে সুনগ্রেমন গেটের কাছে জড়ো হয়ে সঙ্গীত পরিবেশন, বক্তব্য ও স্লোগান দিচ্ছেন। স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, অন্তত ১৩টি সংগঠন পুরো এপেক সপ্তাহজুড়ে সিউলে ১৬টি পৃথক বিক্ষোভ আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে।
অন্যদিকে, মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে এশিয়ার অর্থনৈতিক দিগন্তে ভিন্ন চিত্র দেখা যায়। সেখানে ট্রাম্প ও মালয়েশীয় প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে সম্প্রসারিত অস্ত্রবিরতি চুক্তিতে সই করেছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া।
পাশাপাশি, আসন্ন এপেক সম্মেলনের প্রস্তুতি হিসেবে আসিয়ান সম্মেলনের ফাঁকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের শীর্ষ অর্থনৈতিক কর্মকর্তারা মুখোমুখি আলোচনায় বসেছিলেন। আশা করা হচ্ছে, এপেক সম্মেলনে ট্রাম্প এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে শুল্কনীতি ও প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হতে পারে।
আসন্ন ৪৭তম আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, চীনের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট লি জে-মিয়ং এবং ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভার মতো বিশ্বনেতারা যোগ দেবেন। কিন্তু সিউলের জনগণের বার্তা স্পষ্ট- শান্তি চাই, প্রভাব নয়।