
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ করে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমান বলেছেন, ‘ছোট ছোট বাচ্চাদের দিয়ে পার্টি করান, আর তাদের মাথায় হাত দিয়ে বলেন—তোমরাই হবে বাংলাদেশের নেতা, তোমরাই উন্নত বাংলাদেশ চালাবে। সেই ছাত্ররা কেউ নাইনে পড়ে, কেউ টেনে পড়ে, কেউ ম্যাট্রিক পাস। যদি তারাই দেশ চালায়, তাহলে তো আমাকে—৭০ ঊর্ধ্ব ফজলুর রহমানকে—আবার ক্লাস নাইনে ভর্তি হতে হবে!’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ‘ছাত্ররা এখন ইউএনও অফিস, ডিসি অফিসসহ বিভিন্ন দপ্তরে গিয়ে বসে থাকে।
সচিবালয়েও যায়—কিভাবে ডিসিকে বদলি করা যায়, কিভাবে কাজ নেওয়া যায়, প্লট নেওয়া যায়—এসব হিসাব করে। আমরা কি এ জন্যই দেশ স্বাধীন করেছিলাম? আমাদের দেশের তারুণ্য ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।’
ফজলুর রহমান বলেন, ‘যাদের পেছনে একসময় ৭ লাখ মানুষ মিছিল করেছে, এখন তারা তিন দিন মাইকিং করলে ৭০০ মানুষ আসে না, সেই এনসিপির সঙ্গে প্রথম মিটিং করেন ইউনূস সাহেব। আর সেই এনসিপির পেছনে যায় বিএনপি।
আমি তারেক রহমানকে বলব, বিএনপিকে বলব, এনসিপি আগে রেজিস্ট্রেশন করে আসুক, তারপর তারা যেখানে বসবে সেখানে বিএনপি বসবে। তা না হলে বিএনপির অপমান হয়।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ‘ছাত্ররা এখন ইউএনও অফিস, ডিসি অফিসসহ বিভিন্ন দপ্তরে গিয়ে বসে থাকে।
সচিবালয়েও যায়—কিভাবে ডিসিকে বদলি করা যায়, কিভাবে কাজ নেওয়া যায়, প্লট নেওয়া যায়—এসব হিসাব করে। আমরা কি এ জন্যই দেশ স্বাধীন করেছিলাম? আমাদের দেশের তারুণ্য ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।’
ফজলুর রহমান বলেন, ‘যাদের পেছনে একসময় ৭ লাখ মানুষ মিছিল করেছে, এখন তারা তিন দিন মাইকিং করলে ৭০০ মানুষ আসে না, সেই এনসিপির সঙ্গে প্রথম মিটিং করেন ইউনূস সাহেব। আর সেই এনসিপির পেছনে যায় বিএনপি।
আমি তারেক রহমানকে বলব, বিএনপিকে বলব, এনসিপি আগে রেজিস্ট্রেশন করে আসুক, তারপর তারা যেখানে বসবে সেখানে বিএনপি বসবে। তা না হলে বিএনপির অপমান হয়।’