রাজধানী পল্টন থানার পর্নোগ্রাফি আইনের মামলায় আলোচিত ‘পর্ন তারকা’ যুগল আজিম ও বৃষ্টি স্বীকার করে আদালত জবানবন্দি দিয়েছেন।
এ মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে রোববার (২৬ অক্টোবর) তাদের আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডির এসআই মিজানুর রহমান।
আসামিরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হওয়ায় তা নথিবদ্ধ করার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা।
ঢাকার মহানগর হাকিম জুয়েল রানা আসামি মুহাম্মদ আজিমের এবং আরেক মহানগর হাকিম মেহেরা মাহাবুব আসামি বৃষ্টির জবানবন্দি নথিবদ্ধ করেন।
প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই রুকনুজ্জামান জানান, জবানবন্দি দেয়ার পর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গত মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা তাদের পাঁচ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ১৯ অক্টোবর দিবাগত রাতে বান্দরবানের রোয়াংছড়ি বাস স্টেশন সংলগ্ন হাজী পাড়া এলাকার ৬ তলা ভবনের একটি ফ্ল্যাট বাসা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে, তারা বান্দরবান এসে ফল ব্যবসা করার কথা বলে ওই এলাকায় বাসা ভাড়া নেন। এরপর থেকে তারা ওই বাসায় বসবাস করে আসছিলেন। এলাকায় তাদের সঙ্গে কারও পরিচয় ছিল না। জরুরি কাজ ছাড়া তারা বাসা থেকে তেমন একটা বের ও হতেন না। সম্প্রতি তারা আলোচনায় আসার পর রোববার ঢাকার সিআইডির একটি দল বান্দরবান জেলা পুলিশের সহায়তায় রোযাংছড়ি বাস স্টেশন এলাকার সেই বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ জানায়, আলোচিত যুগল পর্ন ভিডিও বানিয়ে তা আন্তর্জাতিক পর্ন সাইডে আপলোড করতেন। ২০২৪ সালের মে মাসে তাদের নামে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল খোলা হয়, যেখানে কয়েক হাজার সদস্য রয়েছেন। সেখানে নতুন ভিডিওর লিংক ও তাদের আয়ের স্ক্রিনশট শেয়ার করা হয়। তারা বিভিন্ন গ্রুপ খুলে সেখানে অন্যদেরও পর্ণ ভিডিও বানাতে উৎসাহিত করতেন।
এ মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে রোববার (২৬ অক্টোবর) তাদের আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডির এসআই মিজানুর রহমান।
আসামিরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হওয়ায় তা নথিবদ্ধ করার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা।
ঢাকার মহানগর হাকিম জুয়েল রানা আসামি মুহাম্মদ আজিমের এবং আরেক মহানগর হাকিম মেহেরা মাহাবুব আসামি বৃষ্টির জবানবন্দি নথিবদ্ধ করেন।
প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই রুকনুজ্জামান জানান, জবানবন্দি দেয়ার পর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গত মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা তাদের পাঁচ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত ১৯ অক্টোবর দিবাগত রাতে বান্দরবানের রোয়াংছড়ি বাস স্টেশন সংলগ্ন হাজী পাড়া এলাকার ৬ তলা ভবনের একটি ফ্ল্যাট বাসা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
জানা গেছে, তারা বান্দরবান এসে ফল ব্যবসা করার কথা বলে ওই এলাকায় বাসা ভাড়া নেন। এরপর থেকে তারা ওই বাসায় বসবাস করে আসছিলেন। এলাকায় তাদের সঙ্গে কারও পরিচয় ছিল না। জরুরি কাজ ছাড়া তারা বাসা থেকে তেমন একটা বের ও হতেন না। সম্প্রতি তারা আলোচনায় আসার পর রোববার ঢাকার সিআইডির একটি দল বান্দরবান জেলা পুলিশের সহায়তায় রোযাংছড়ি বাস স্টেশন এলাকার সেই বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ জানায়, আলোচিত যুগল পর্ন ভিডিও বানিয়ে তা আন্তর্জাতিক পর্ন সাইডে আপলোড করতেন। ২০২৪ সালের মে মাসে তাদের নামে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল খোলা হয়, যেখানে কয়েক হাজার সদস্য রয়েছেন। সেখানে নতুন ভিডিওর লিংক ও তাদের আয়ের স্ক্রিনশট শেয়ার করা হয়। তারা বিভিন্ন গ্রুপ খুলে সেখানে অন্যদেরও পর্ণ ভিডিও বানাতে উৎসাহিত করতেন।