রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ওয়াটার পোলোর প্রশিক্ষণ নেয়ার সময় সুইমিং পুলে ডুবে মারা গেছেন সায়মা হোসেন নামে এক শিক্ষার্থী।
রোববার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
শিক্ষার্থী ও পুলিশের ভাষ্যমতে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান আন্তঃবিভাগ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার অংশ হিসেবে সায়মা ওয়াটার পোলো খেলায় অংশগ্রহণ করছিলেন। রোববার বিকেলে তিনি এক সহপাঠীর সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুইমিং পুলে প্রশিক্ষণ নিতে যান। সুইমিং পুলে কিছুক্ষণ এপার-ওপার আসা-যাওয়া করার পর হঠাৎ করে তিনি পানিতে তলিয়ে যান। এ সময় পুলে থাকা অন্যরা দ্রুত স্থানীয়দের ডাকেন এবং সায়মাকে উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হলে, চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সায়মা সুইমিং পুলে ডুবে গেলেও সেখানে ইনস্ট্রাকটর ছিলেন না। পুলের বাইরে থেকে লোক ডেকে এনে তাকে পানি থেকে তুলে আনা হয়। জরুরি অবস্থায় জীবন রক্ষার কোন সরঞ্জামও ছিলো না। বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে অক্সিজেন পাওয়া যায়নি। সবমিলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় সায়মা মারা গেছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মাহবুবর রহমান এ বিষয়ে বলেন, সায়মার মৃত্যু খুবই দুঃখজনক। যদি কোনো অবহেলা বা দায়িত্বহীনতা প্রমাণিত হয়, তবে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও জানান, সায়মার মরদেহ বর্তমানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে।
সায়মা হোসেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি মুন্নুজান হলে থাকতেন এবং তার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ায়।
রোববার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
শিক্ষার্থী ও পুলিশের ভাষ্যমতে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান আন্তঃবিভাগ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার অংশ হিসেবে সায়মা ওয়াটার পোলো খেলায় অংশগ্রহণ করছিলেন। রোববার বিকেলে তিনি এক সহপাঠীর সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুইমিং পুলে প্রশিক্ষণ নিতে যান। সুইমিং পুলে কিছুক্ষণ এপার-ওপার আসা-যাওয়া করার পর হঠাৎ করে তিনি পানিতে তলিয়ে যান। এ সময় পুলে থাকা অন্যরা দ্রুত স্থানীয়দের ডাকেন এবং সায়মাকে উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হলে, চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সায়মা সুইমিং পুলে ডুবে গেলেও সেখানে ইনস্ট্রাকটর ছিলেন না। পুলের বাইরে থেকে লোক ডেকে এনে তাকে পানি থেকে তুলে আনা হয়। জরুরি অবস্থায় জীবন রক্ষার কোন সরঞ্জামও ছিলো না। বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে অক্সিজেন পাওয়া যায়নি। সবমিলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় সায়মা মারা গেছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মাহবুবর রহমান এ বিষয়ে বলেন, সায়মার মৃত্যু খুবই দুঃখজনক। যদি কোনো অবহেলা বা দায়িত্বহীনতা প্রমাণিত হয়, তবে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও জানান, সায়মার মরদেহ বর্তমানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে।
সায়মা হোসেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি মুন্নুজান হলে থাকতেন এবং তার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ায়।