জামালপুরের রানীগঞ্জ যৌনপল্লীতে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে বিক্রি করে দেওয়া দুই কিশোরীকে পাঁচ বছর পর উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রোববার (২৬ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে জামালপুর বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। উদ্ধার হওয়া এক কিশোরীর বয়স ১৬, অন্যজনের ১৫ বছর। তাদের একজনের বাড়ি সিরাজগঞ্জ ও আরেকজনের গাজীপুর জেলায়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় পাঁচ বছর আগে বৃষ্টি নামের এক নারী গাজীপুর থেকে এক কিশোরীকে এয়ারপোর্ট এলাকায় পার্লারের কাজ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে জামালপুরের রানীগঞ্জ যৌনপল্লীতে বিক্রি করে দেন। আরেক কিশোরীকে তিন বছর আগে গাজীপুরের চান্দুরা এলাকার এক যুবক গার্মেন্টসে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে একই যৌনপল্লীতে বিক্রি করেন। পরে সর্দারানীরা তাদের জোরপূর্বক যৌনকর্মে বাধ্য করে।
দীর্ঘদিন পালানোর সুযোগ না পেলেও রোববার বিকেলে তারা কৌশলে যৌনপল্লী থেকে বেরিয়ে জামালপুর বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছান। সে সময় খবর পেয়ে যৌনপল্লীর সর্দারানীরা তাদের ধরে আনার চেষ্টা করলে স্থানীয় লোকজন ও মানবাধিকার কর্মীরা বাধা দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই কিশোরীকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে মানবাধিকার কর্মী জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, জামালপুর নিষিদ্ধ যৌনপল্লী থেকে প্রায়ই এভাবে কিশোরীদের উদ্ধার করা হলেও সর্দারানীদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। মানবপাচার প্রতিরোধ আইনে মামলা নিয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুস সাকিব জানান, এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
রোববার (২৬ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে জামালপুর বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। উদ্ধার হওয়া এক কিশোরীর বয়স ১৬, অন্যজনের ১৫ বছর। তাদের একজনের বাড়ি সিরাজগঞ্জ ও আরেকজনের গাজীপুর জেলায়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় পাঁচ বছর আগে বৃষ্টি নামের এক নারী গাজীপুর থেকে এক কিশোরীকে এয়ারপোর্ট এলাকায় পার্লারের কাজ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে জামালপুরের রানীগঞ্জ যৌনপল্লীতে বিক্রি করে দেন। আরেক কিশোরীকে তিন বছর আগে গাজীপুরের চান্দুরা এলাকার এক যুবক গার্মেন্টসে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে একই যৌনপল্লীতে বিক্রি করেন। পরে সর্দারানীরা তাদের জোরপূর্বক যৌনকর্মে বাধ্য করে।
দীর্ঘদিন পালানোর সুযোগ না পেলেও রোববার বিকেলে তারা কৌশলে যৌনপল্লী থেকে বেরিয়ে জামালপুর বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছান। সে সময় খবর পেয়ে যৌনপল্লীর সর্দারানীরা তাদের ধরে আনার চেষ্টা করলে স্থানীয় লোকজন ও মানবাধিকার কর্মীরা বাধা দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই কিশোরীকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে মানবাধিকার কর্মী জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, জামালপুর নিষিদ্ধ যৌনপল্লী থেকে প্রায়ই এভাবে কিশোরীদের উদ্ধার করা হলেও সর্দারানীদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। মানবপাচার প্রতিরোধ আইনে মামলা নিয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুস সাকিব জানান, এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।