বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দৌছড়ি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের চিকনছড়ি এলাকার আবুল কালামের ১৪ বছর বয়সী পুত্র আরমান অপহৃত হয়। অপহরণকারীরা মুক্তিপণ হিসেবে টাকা দাবি করেছিল। কিন্তু টাকা নেওয়ার পরও কিশোরকে ফেরত দেয়নি।
গত শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুরে আরমান বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর আর ফেরেনি। কিশোর আরমান নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দৌছড়ি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের চিকনছড়ি এলাকার আবুল কালামের ১৪ বছর বয়সী পুত্র।
কিশোরের পিতা আবুল কালাম জানিয়েছেন, নিখোঁজের ১০ দিন পার হলেও এখনও তাকে উদ্ধার করা যায়নি। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুরে আরমান বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর আর ফেরেনি। পরবর্তীতে জানা যায়, সে একটি সর্বগ্রাসী অপহরণচক্রের কবলে পড়েছে। ছেলেকে ফিরে পাওয়ার আশায় প্রতিদিন অশ্রুসিক্ত চোখে অপেক্ষা করি। জানি না, কবে ওকে আবার বুকে জড়াতে পারব।
পরিবারের অভিযোগ, অপহরণকারীরা মুক্তিপণ হিসেবে টাকা দাবি করেছিল। কিন্তু টাকা নেওয়ার পরও ছেলেকে ফেরত দেয়নি, বরং নানা টালবাহানা ও হুমকি দিচ্ছে। এতে পরিবারসহ পুরো এলাকায় চরম উদ্বেগ ও আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।আরমানের মা-বাবা এখন দিশেহারা।
স্থানীয়রা জানান, সম্প্রতি নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় নিরাপত্তাহীনতা বেড়েছে। তারা প্রশাসনের কাছে দ্রুত ও কঠোর পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন, যাতে আরমানকে নিরাপদে উদ্ধার করা যায় এবং অপহরণচক্রের সদস্যদের আইনের আওতায় আনা হয়।
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মাসরুরুল হক জানান, কিশোর আরমানকে উদ্ধার করতে পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছেন। তাকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও জানান।
গত শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুরে আরমান বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর আর ফেরেনি। কিশোর আরমান নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দৌছড়ি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের চিকনছড়ি এলাকার আবুল কালামের ১৪ বছর বয়সী পুত্র।
কিশোরের পিতা আবুল কালাম জানিয়েছেন, নিখোঁজের ১০ দিন পার হলেও এখনও তাকে উদ্ধার করা যায়নি। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুরে আরমান বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর আর ফেরেনি। পরবর্তীতে জানা যায়, সে একটি সর্বগ্রাসী অপহরণচক্রের কবলে পড়েছে। ছেলেকে ফিরে পাওয়ার আশায় প্রতিদিন অশ্রুসিক্ত চোখে অপেক্ষা করি। জানি না, কবে ওকে আবার বুকে জড়াতে পারব।
পরিবারের অভিযোগ, অপহরণকারীরা মুক্তিপণ হিসেবে টাকা দাবি করেছিল। কিন্তু টাকা নেওয়ার পরও ছেলেকে ফেরত দেয়নি, বরং নানা টালবাহানা ও হুমকি দিচ্ছে। এতে পরিবারসহ পুরো এলাকায় চরম উদ্বেগ ও আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।আরমানের মা-বাবা এখন দিশেহারা।
স্থানীয়রা জানান, সম্প্রতি নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় নিরাপত্তাহীনতা বেড়েছে। তারা প্রশাসনের কাছে দ্রুত ও কঠোর পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন, যাতে আরমানকে নিরাপদে উদ্ধার করা যায় এবং অপহরণচক্রের সদস্যদের আইনের আওতায় আনা হয়।
এ বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মাসরুরুল হক জানান, কিশোর আরমানকে উদ্ধার করতে পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছেন। তাকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও জানান।