
ধুমধাম করে বিয়ের আয়োজন। আলোয় সাজানো বাড়ি। একদিকে বাজছে গান। সেজেগুজে নিমন্ত্রিতরাও হাজির। খাওয়াদাওয়া, গল্পে মশগুল সকলে। হঠাৎ ঘটল বিপত্তি। বিয়েবাড়ির মূল গেট দিয়ে সোজা ঢুকে পড়ল একটি গণ্ডার। ধীরে ধীরে হাঁটতে হাঁটতে সোজা চলে গেল বাড়ির ভিতরে। গণ্ডারটি ঢুকতেই হুলস্থুল কাণ্ড বিয়ের অনুষ্ঠানে।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি ঘটেছে নেপালে। চিতওয়ান জাতীয় উদ্যানের ঠিক পাশেই ছিল বিয়ের অনুষ্ঠানটি। জানা গেছে, সেখান থেকে একটি গণ্ডার সোজা বিয়েবাড়িতে ঢুকে পড়ে। মূল গেট দিয়ে ঢুকে অনুষ্ঠান বাড়িতে সোজা এগিয়ে যায়। গণ্ডারটিকে দেখে প্রথমে অনেকেই ভয় পাননি। ছবি, ভিডিও তুলতে ব্যস্ত ছিলেন। কিন্তু গণ্ডারটি যেভাবে এগিয়ে আসে, তাতেই ভয়ে পেয়ে যান সকলে। খাবার রেখেই ছুটে পালানোর চেষ্টা করেন সকলে।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াতেও ছড়িয়ে পড়েছে এই ঘটনার ভিডিও। দশ লক্ষের বেশি মানুষ ভিডিওটি দেখেছেন। বিয়েবাড়িতে গণ্ডারের উপস্থিতি দেখে চমকেও গেছেন নেটিজেনরা। উল্লেখ্য, ১৯৭৩ সালে চিতওয়ান জাতীয় উদ্যানে প্রায় ১০০টি একশৃঙ্গ গণ্ডার ছিল। বর্তমানে চিতওয়ানে প্রায় ৭০০ গণ্ডার রয়েছে। এই জাতীয় উদ্যানের আশেপাশে ৪৫ হাজার পরিবারের বসবাস। প্রায়ই জঙ্গল থেকে গণ্ডার বেরিয়ে আসতে দেখা যায়। কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠানে এই প্রথমবার এমন ঘটনার সাক্ষী থাকলেন সকলে।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি ঘটেছে নেপালে। চিতওয়ান জাতীয় উদ্যানের ঠিক পাশেই ছিল বিয়ের অনুষ্ঠানটি। জানা গেছে, সেখান থেকে একটি গণ্ডার সোজা বিয়েবাড়িতে ঢুকে পড়ে। মূল গেট দিয়ে ঢুকে অনুষ্ঠান বাড়িতে সোজা এগিয়ে যায়। গণ্ডারটিকে দেখে প্রথমে অনেকেই ভয় পাননি। ছবি, ভিডিও তুলতে ব্যস্ত ছিলেন। কিন্তু গণ্ডারটি যেভাবে এগিয়ে আসে, তাতেই ভয়ে পেয়ে যান সকলে। খাবার রেখেই ছুটে পালানোর চেষ্টা করেন সকলে।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াতেও ছড়িয়ে পড়েছে এই ঘটনার ভিডিও। দশ লক্ষের বেশি মানুষ ভিডিওটি দেখেছেন। বিয়েবাড়িতে গণ্ডারের উপস্থিতি দেখে চমকেও গেছেন নেটিজেনরা। উল্লেখ্য, ১৯৭৩ সালে চিতওয়ান জাতীয় উদ্যানে প্রায় ১০০টি একশৃঙ্গ গণ্ডার ছিল। বর্তমানে চিতওয়ানে প্রায় ৭০০ গণ্ডার রয়েছে। এই জাতীয় উদ্যানের আশেপাশে ৪৫ হাজার পরিবারের বসবাস। প্রায়ই জঙ্গল থেকে গণ্ডার বেরিয়ে আসতে দেখা যায়। কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠানে এই প্রথমবার এমন ঘটনার সাক্ষী থাকলেন সকলে।