টিকটকে পরিচয়ের সূত্র ধরে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি জিল্লুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ২টার দিকে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার কাঁঠালবাড়িয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার জিল্লুর রহমান (৩৬), সে বগুড়া জেলার কাহালু থানার বামুজা গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে।
বুধবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের মুখপাত্র উপ-পরিচালক মেজর আসিফ আল- রাজেক।
তিনি জানান, ভুক্তভোগী তরুণীর প্রায় ১০ বছর আগে বিয়ে হলেও দুই বছর পূর্বে বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এরপর থেকে তিনি তার এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার মাজিন্দা সারপুকুর বাজারে একটি ভাড়া বাসায়
বসবাস করতেন। প্রায় তিন মাস আগে টিকটকের মাধ্যমে জিল্লুর রহমানের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
পরে জিল্লুর ওই তরুণীকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে গত (৯ অক্টোবর) ঈশ্বরদীতে আসতে বলেন। কথামতো তরুণী ঈশ্বরদীতে পৌঁছালে জিল্লুর তাকে মোটরসাইকেলে করে বিভিন্ন স্থানে ঘুরতে নিয়ে যান। পরদিন (১০ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে পাবনার ঈশ্বরদী থানার দাশুড়িয়া বাজারের একটি ফ্ল্যাটে কক্ষ ভাড়া নেন। সেখানে (১৩ অক্টোবর) দুপুর ১টা পর্যন্ত তরুণীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোরপূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করেন।
পরবর্তীতে ওই তরুণী বিয়ের জন্য চাপ দিলে জিল্লুর কাজী অফিসে যাওয়ার কথা বলে তার মোবাইল ও ব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তরুণী বাদী হয়ে ঈশ্বরদী থানায় জিল্লুর রহমানকে আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর র্যাব-৫ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাজশাহীর পুঠিয়া থেকে ধর্ষক জিল্লুরকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
বুধবার সকালে গ্রেফতার ধর্ষক জিল্লুরকে সংশ্লিষ্ট থানার মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালাতে সোপর্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ২টার দিকে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার কাঁঠালবাড়িয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার জিল্লুর রহমান (৩৬), সে বগুড়া জেলার কাহালু থানার বামুজা গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে।
বুধবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের মুখপাত্র উপ-পরিচালক মেজর আসিফ আল- রাজেক।
তিনি জানান, ভুক্তভোগী তরুণীর প্রায় ১০ বছর আগে বিয়ে হলেও দুই বছর পূর্বে বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এরপর থেকে তিনি তার এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার মাজিন্দা সারপুকুর বাজারে একটি ভাড়া বাসায়
বসবাস করতেন। প্রায় তিন মাস আগে টিকটকের মাধ্যমে জিল্লুর রহমানের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
পরে জিল্লুর ওই তরুণীকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে গত (৯ অক্টোবর) ঈশ্বরদীতে আসতে বলেন। কথামতো তরুণী ঈশ্বরদীতে পৌঁছালে জিল্লুর তাকে মোটরসাইকেলে করে বিভিন্ন স্থানে ঘুরতে নিয়ে যান। পরদিন (১০ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে পাবনার ঈশ্বরদী থানার দাশুড়িয়া বাজারের একটি ফ্ল্যাটে কক্ষ ভাড়া নেন। সেখানে (১৩ অক্টোবর) দুপুর ১টা পর্যন্ত তরুণীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোরপূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করেন।
পরবর্তীতে ওই তরুণী বিয়ের জন্য চাপ দিলে জিল্লুর কাজী অফিসে যাওয়ার কথা বলে তার মোবাইল ও ব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তরুণী বাদী হয়ে ঈশ্বরদী থানায় জিল্লুর রহমানকে আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর র্যাব-৫ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাজশাহীর পুঠিয়া থেকে ধর্ষক জিল্লুরকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
বুধবার সকালে গ্রেফতার ধর্ষক জিল্লুরকে সংশ্লিষ্ট থানার মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালাতে সোপর্দ করা হয়েছে।