রাজশাহীর তানোরে এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে ফাঁসিয়ে বসে আনতে তার বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ অপপ্রচার শুরু করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় বিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষ-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মাঝে চরম অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত ১৯৯০ সালে উপজেলার কলমা ইউনিয়নের (ইউপি) কুজিশহর গ্রামের রিয়াজ উদ্দিনের উদ্যোগে কুজিশহর হিরোক-জ্যোতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়।বিদ্যালয় স্থাপনের পর থেকেই রিয়াজ উদ্দিন মন্ডল সহকারী শিক্ষক হিসেবে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এবং ২০১৮ সাল থেকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি সুনামের সঙ্গে প্রায় ৩৫ বছর যাবত শিক্ষকতা করে আসছেন। তার দীর্ঘ শিক্ষতা জীবনে তার বিরুদ্ধে কেউ কখানো কোনো অভিযোগ করতে পারেনি।
কিন্ত্ত সম্প্রতি বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন গণমাধ্যমে 'তানোরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ' শিরোনামে খবর প্রকাশ করা হয়েছে।স্থানীয়রা বলছে, একটি মহল অসৎ উদ্দেশ্যে আওয়ামী ট্যাগ দিয়ে শিক্ষক রিয়াজ উদ্দিন মন্ডলকে সামাজিকভাবে হেয়ওপ্রতিপন্ন করতে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে। আর এর নেপথ্যে রয়েছে বিতর্কিত জনৈক শিক্ষক।অথচ এমন ভিত্তিহীন অভিযোগের ওপর ভিত্তি করেই কোনো যাচাই-বাছাই ছাড়া শিক্ষক
রিয়াজ উদ্দিনকে পেষণে অন্য বিদ্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় অভিভাবক নজরুল ইসলাম, খাইরুল ইসলাম ও মেরিনা বেগম বলেন,রিয়াজ উদ্দিন মাস্টার প্রতি হিংসার শিকার। কারণ তার দীর্ঘ চাকরি জীবনে এমন কথা কেউ শোনেনি।তারা বলেন, রাজনৈতিক ভাবে তাকে ঘায়েল করতে এসব বিত্তহীন ও মানহানিকর অভিযোগ উঙ্খাপন করা হয়েছে।
সচেচন মহলের ভাষ্য, রিয়াজ উদ্দিন মাস্টারের মতো একজন স্বজ্জন মানুষের সম্মানহানি ও তাকে সমাজে হেয়ওপ্রতিপন্ন করা ব্যতিত এমন অভিযোগের কোনো ভিত্তি নাই।
এদিকে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাথীসহ অন্যান্যরা বলেন,রিয়াজ মাস্টার (স্যার) অত্যন্ত ভালো মানুষ তাকে ফাঁসাতে তার বিরুদ্ধে এসব নোংরা অপপ্রচার করা হচ্ছে। তারা তাকে আবারো বিদ্যালয়ের স্বপদে বহালের দাবি জানান।এবিষয়ে জানতে চাইলে রিয়াজ উদ্দিন মন্ডল প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন,এটা ষড়যন্ত্র তাকে ফাঁসানো ও সমাজে তার সম্মান (উদ্দেশ্যে) নস্ট করেত এসব অপপ্রচার করা হচ্ছে।
এবিষয়ে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সখিনা বলেন, ঘটনার পরে উপজেলা শিক্ষা অফিস থেকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে সাময়িক অব্যহতি দিয়ে আমাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তবে তিনিও বলেন, শিক্ষক রিয়াজ উদ্দিন মন্ডলের বিরুদ্ধে করা এসব অভিযোগ সঠিক নয়।
এবিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলেয়া ফেরদৌসী জানান,ঘটনা সম্পর্কে শুনেছি, তবে কেউ কোন অভিযোগ না করায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। পরিবেশ শান্ত রাখতে তাকে পাশের এক স্কুলে হস্তান্তর করা হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত ১৯৯০ সালে উপজেলার কলমা ইউনিয়নের (ইউপি) কুজিশহর গ্রামের রিয়াজ উদ্দিনের উদ্যোগে কুজিশহর হিরোক-জ্যোতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়।বিদ্যালয় স্থাপনের পর থেকেই রিয়াজ উদ্দিন মন্ডল সহকারী শিক্ষক হিসেবে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এবং ২০১৮ সাল থেকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি সুনামের সঙ্গে প্রায় ৩৫ বছর যাবত শিক্ষকতা করে আসছেন। তার দীর্ঘ শিক্ষতা জীবনে তার বিরুদ্ধে কেউ কখানো কোনো অভিযোগ করতে পারেনি।
কিন্ত্ত সম্প্রতি বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন গণমাধ্যমে 'তানোরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ' শিরোনামে খবর প্রকাশ করা হয়েছে।স্থানীয়রা বলছে, একটি মহল অসৎ উদ্দেশ্যে আওয়ামী ট্যাগ দিয়ে শিক্ষক রিয়াজ উদ্দিন মন্ডলকে সামাজিকভাবে হেয়ওপ্রতিপন্ন করতে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে। আর এর নেপথ্যে রয়েছে বিতর্কিত জনৈক শিক্ষক।অথচ এমন ভিত্তিহীন অভিযোগের ওপর ভিত্তি করেই কোনো যাচাই-বাছাই ছাড়া শিক্ষক
রিয়াজ উদ্দিনকে পেষণে অন্য বিদ্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় অভিভাবক নজরুল ইসলাম, খাইরুল ইসলাম ও মেরিনা বেগম বলেন,রিয়াজ উদ্দিন মাস্টার প্রতি হিংসার শিকার। কারণ তার দীর্ঘ চাকরি জীবনে এমন কথা কেউ শোনেনি।তারা বলেন, রাজনৈতিক ভাবে তাকে ঘায়েল করতে এসব বিত্তহীন ও মানহানিকর অভিযোগ উঙ্খাপন করা হয়েছে।
সচেচন মহলের ভাষ্য, রিয়াজ উদ্দিন মাস্টারের মতো একজন স্বজ্জন মানুষের সম্মানহানি ও তাকে সমাজে হেয়ওপ্রতিপন্ন করা ব্যতিত এমন অভিযোগের কোনো ভিত্তি নাই।
এদিকে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাথীসহ অন্যান্যরা বলেন,রিয়াজ মাস্টার (স্যার) অত্যন্ত ভালো মানুষ তাকে ফাঁসাতে তার বিরুদ্ধে এসব নোংরা অপপ্রচার করা হচ্ছে। তারা তাকে আবারো বিদ্যালয়ের স্বপদে বহালের দাবি জানান।এবিষয়ে জানতে চাইলে রিয়াজ উদ্দিন মন্ডল প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন,এটা ষড়যন্ত্র তাকে ফাঁসানো ও সমাজে তার সম্মান (উদ্দেশ্যে) নস্ট করেত এসব অপপ্রচার করা হচ্ছে।
এবিষয়ে বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সখিনা বলেন, ঘটনার পরে উপজেলা শিক্ষা অফিস থেকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে সাময়িক অব্যহতি দিয়ে আমাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তবে তিনিও বলেন, শিক্ষক রিয়াজ উদ্দিন মন্ডলের বিরুদ্ধে করা এসব অভিযোগ সঠিক নয়।
এবিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলেয়া ফেরদৌসী জানান,ঘটনা সম্পর্কে শুনেছি, তবে কেউ কোন অভিযোগ না করায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। পরিবেশ শান্ত রাখতে তাকে পাশের এক স্কুলে হস্তান্তর করা হয়েছে।