রাজশাহীতে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য পরিচালিত একটি মাদ্রাসার তহবিলের জন্য মাসব্যাপী গ্রামীণ তরুণ উদ্যোক্তা শীতবস্ত্র মেলার উদ্বোধন করা হয়েছে।
বুধবার (৫ নভেম্বর) বিকেলে নগরীর মতিহার থানার ২৮ নং ওয়ার্ডের সাঁকোপাড়া ঈদগাহ মাঠে ফিতা কেটে এই মেলার উদ্বোধন করা হয়।
জামিয়া আরাবিয়া জান্নাতুল বাক্কী মাদ্রাসা ও লিল্লাহ বোর্ডিং-এর উদ্যোগে আয়োজিত এই মেলার উদ্বোধন করেন, প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মোঃ হারুন-অর-রশিদ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাঁকোপাড়া ঈদগাহ কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসানুল বান্না সোহাগ, অ্যাডভোকেট রিপন, হালিম, মিলন, পলক, আতিক, মুসা, ফাইসাল, রিপন, নাঈমসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উদ্বোধনের প্রথম দিনেই মেলা প্রাঙ্গণ শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সী মানুষের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে।
আয়োজকরা জানান, এই মেলা থেকে অর্জিত সম্পূর্ণ অর্থ মাদ্রাসার উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করা হবে।
মাদ্রাসার সভাপতি হারুন-অর-রশিদ বলেন, এই প্রথম সাঁকোপাড়া ঈদগাহ মাঠে মাদ্রাসার উদ্যোগে এমন একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো মাদ্রাসার উন্নয়ন। মেলা থেকে যে আর্থিক সহায়তা পাওয়া যাবে, তার সবটুকুই মাদ্রাসার উন্নয়নে ব্যয় করা হবে। তিনি আরও জানান, কোনো প্রকার গান-বাজনা বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছাড়াই মাসব্যাপী চলবে এই মেলা।
মেলায় শীতবস্ত্রের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পণ্যের পসরা সাজিয়েছেন গ্রামীণ তরুণ উদ্যোক্তারা। মেলায় রয়েছে ঝিনাইদহের ঐতিহ্যবাহী চটপটি, ফুচকা, নাগা পানি পুরি সহ মুখরোচক সব খাবার।
এছাড়া শিশুদের জন্য বাহারি খেলনা, মেয়েদের থ্রি-পিস, টু-পিস, শাড়ি, ওড়না, হিজাবসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন দ্রব্য পাওয়া যাচ্ছে। শিশুদের বিনোদনের জন্য মেলায় নাগরদোলা, স্লিপার, ড্রাগন ট্রেন, ঘূর্ণি এবং নৌকা দোলনার মতো নানা আয়োজন রাখা হয়েছে।
মেলায় ঘুরতে আসা দর্শনার্থী আক্তার হোসেন বলেন, এই প্রথম এখানে মেলা বসেছে শুনে পরিবার নিয়ে এসেছি। মেলায় এসে অনেকের সঙ্গে দেখা হলো, কথাও হলো। এখানকার গ্রামীণ ঐতিহ্যের জিনিসপত্র ও খাবারগুলো দেখে খুবই ভালো লাগছে। সত্যি বলতে, মেলায় এসে গ্রামের সত্যিকারের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। আমি চাই এই ধরনের মেলা যেন প্রতি বছর এখানে আয়োজন করা হয়।
বুধবার (৫ নভেম্বর) বিকেলে নগরীর মতিহার থানার ২৮ নং ওয়ার্ডের সাঁকোপাড়া ঈদগাহ মাঠে ফিতা কেটে এই মেলার উদ্বোধন করা হয়।
জামিয়া আরাবিয়া জান্নাতুল বাক্কী মাদ্রাসা ও লিল্লাহ বোর্ডিং-এর উদ্যোগে আয়োজিত এই মেলার উদ্বোধন করেন, প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মোঃ হারুন-অর-রশিদ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাঁকোপাড়া ঈদগাহ কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসানুল বান্না সোহাগ, অ্যাডভোকেট রিপন, হালিম, মিলন, পলক, আতিক, মুসা, ফাইসাল, রিপন, নাঈমসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উদ্বোধনের প্রথম দিনেই মেলা প্রাঙ্গণ শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সী মানুষের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে।
আয়োজকরা জানান, এই মেলা থেকে অর্জিত সম্পূর্ণ অর্থ মাদ্রাসার উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করা হবে।
মাদ্রাসার সভাপতি হারুন-অর-রশিদ বলেন, এই প্রথম সাঁকোপাড়া ঈদগাহ মাঠে মাদ্রাসার উদ্যোগে এমন একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো মাদ্রাসার উন্নয়ন। মেলা থেকে যে আর্থিক সহায়তা পাওয়া যাবে, তার সবটুকুই মাদ্রাসার উন্নয়নে ব্যয় করা হবে। তিনি আরও জানান, কোনো প্রকার গান-বাজনা বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছাড়াই মাসব্যাপী চলবে এই মেলা।
মেলায় শীতবস্ত্রের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পণ্যের পসরা সাজিয়েছেন গ্রামীণ তরুণ উদ্যোক্তারা। মেলায় রয়েছে ঝিনাইদহের ঐতিহ্যবাহী চটপটি, ফুচকা, নাগা পানি পুরি সহ মুখরোচক সব খাবার।
এছাড়া শিশুদের জন্য বাহারি খেলনা, মেয়েদের থ্রি-পিস, টু-পিস, শাড়ি, ওড়না, হিজাবসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন দ্রব্য পাওয়া যাচ্ছে। শিশুদের বিনোদনের জন্য মেলায় নাগরদোলা, স্লিপার, ড্রাগন ট্রেন, ঘূর্ণি এবং নৌকা দোলনার মতো নানা আয়োজন রাখা হয়েছে।
মেলায় ঘুরতে আসা দর্শনার্থী আক্তার হোসেন বলেন, এই প্রথম এখানে মেলা বসেছে শুনে পরিবার নিয়ে এসেছি। মেলায় এসে অনেকের সঙ্গে দেখা হলো, কথাও হলো। এখানকার গ্রামীণ ঐতিহ্যের জিনিসপত্র ও খাবারগুলো দেখে খুবই ভালো লাগছে। সত্যি বলতে, মেলায় এসে গ্রামের সত্যিকারের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। আমি চাই এই ধরনের মেলা যেন প্রতি বছর এখানে আয়োজন করা হয়।