রাজশাহী-১(তানোর-গোদাগাড়ী) ভিআইপি সংসদীয় আসনে ত্রয়োদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী বিএনপি চেয়ারপার্সনের সাবেক সামরিক সচিব ও রাজনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের অন্যতম সদস্য মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের প্রতি ঐক্যর আহবান জানিয়েছেন।তিনি বলেছেন ঐক্যবদ্ধ বিএনপির কোনো বিকল্প নাই। তিনি নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে বিরাজমান অতিতের সকল লবিং-গ্রুপিং ও মতপার্থক্যে ভুলে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হবার আহবান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশ মেনে, সকল ভেদাভেদ ভুলে এখন ঐক্যের সময়!। আবেগে নয়, দলের সিদ্ধান্তে আস্থাশীল হয়ে, আসুন আমরা সবাই মিলেমিশে ধানের শীষকে বিজয়ী করি। ঐক্যই আমাদের শক্তি। তিনি বলেন, দেশ পরিচালনায় বিএনপি ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার যেমন কোনো বিকল্প নাই, তেমনি রাজনৈতিক লক্ষ্যে পৌচ্ছাতে এবং শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে ঐক্যবদ্ধ বিএনপির কোনো বিকল্প নাই।
তিনি বলেন, বিএনপি দেশের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক। তিনি বলেন, দেশের প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির কমপক্ষ ১০ জন প্রার্থী আছেন যারা মনোনয়ন পাওয়ার দাবি রাখেন।কিন্তু মনোনয়ন তো পাবেন একজন। তিনি বলেন,আমরা অনেকেই মনোনয়ন চেয়েছিলাম,তবে আমাদের উদ্দেশ্যে ছিল একটাই ধানের শীষের বিজয়। দল আমাকে যোগ্য মনে করে মনোনয়ন দিয়েছেন। তাই বলে যারা মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছে তারা অযোগ্য নয় তারাও দলের সম্পদ,তাদের খাটো করে দেখার কিছু নাই। তিনি বলেন, আমরা যারা মনোনয়ন পেয়েছি এবং যারা পাননি সবাই বিএনপির একজন কর্মী।ফলে আমারা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে চাই।তিনি বলেন,দলের মনোনয়ন যে কেউ চাইতেই পারেন, তবে মনোনয়ন পাবেন তো একজন। তাই মনোনয়ন নিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝে মতপার্থক্যের কোনো অবকাশ নাই।
তিনি বলেন, দলের নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মাঝে পৌচ্ছে দিতে হাবে বিএনপি তথা শহীদ জিয়ার রাজনৈতিক দর্শন। তিনি বলেন, মূখে কেবল শহীদ জিয়ার স্বপ্নের কথা বললেই দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন কি, অর্থনৈতিক কর্মসূচী তথা উৎপাদন, উন্নয়ন, বিনিয়োগ-কর্মসংস্থান এবং আধিপত্যবাদ-সম্প্রসারণবাদ কি ও তার ক্ষতির দিকগুলো সম্পর্কে স্পষ্ট বক্তব্য থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন, আমরা যে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের নেই প্রশ্নে আপোষহীণ সে বিষয়টি সকল নেতাকর্মীদের হৃদয়ে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তা ছড়িয়ে দিতে হবে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মাঝে। মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে আমরা কি পেয়েছি। তিনি বলেন, আমরা কেনো বিএনপি করি, অন্যদলের সঙ্গে বিএনপির পার্থক্য কি, মানুষ কেনো বিএনপিকে ভালোবাসে ও সমর্থন করে-এসব বিষয়ে তৃণমুল পর্যায় থেকে শুরু করে সকল নেতাকর্মীদের মাঝে সুস্পষ্ট ধারণা তথা দিকনির্দেশনা থাকতে হবে। তাহলে তারা দলের প্রতি আরও বেশী নিবেদিত হয়ে কাজ করতে পারবেন। তিনি দলের সকল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন।
অন্যদিকে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বোধদয় হয়েছে এটা স্থানীয় নির্বাচন নয় ক্ষমতা পরিবর্তন বা সরকার গঠনের নির্বাচন। তাই প্রার্থীকে সেটা বিবেচ্য নয়,বিবেচ্য হলো ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করা। এছাড়াও এটা বিএনপি বা শহিদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রেষ্টিজ ইস্যু। কারণ এখানে যদি শরিফ উদ্দিনের পরাজয় হয়, তাহলে কেউ বলবে না শরিফ উদ্দিন পরাজিত হয়েছে, সবাই বলবে ধানের শীষ বা বিএনপির পরাজয় হয়েছে।যেটা বিএনপির আদর্শিক কোনো নেতা বা কর্মী-সমর্থক কখনোই মেনে নিতে পারেন না। তাই তারা এবার কারো কোনো মোহে বা প্ররোচনায় পড়ে ধানের শীষের বিপক্ষে ভোট প্রয়োগ করবেন না। তৃণমুলের অভিমত, ভুল থাকতে পারে প্রার্থী বা কোনো নেতাকর্মীর। কিন্তু দলের চেয়ারপার্সন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কোনো ভুল করেননি। তায় তাদের সম্মান রক্ষায় তাদের দেয়া প্রতিক ধানের শীষের বিজয় ব্যতিত বিকল্প নাই। কারণ দলীয় প্রার্থীর পরাজয় ঘটলে কেউ প্রার্থীর পরাজয়ের কথা বলবে না, বলবে বিএনপির পরাজয় ঘটেছে, আর এটা বিএনপির কোনো নেতা বা কর্মী-সমর্থকের কাম্য হতে পারে না।
স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের ভাষ্য, প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক পরিবারের প্রতি এই জনপদের মানুষের অকৃত্রিম হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা,বিএনপির জনসমর্থন ও বিশাল কর্মী বাহিনী কাজে লাগাতে পারলেই ধানের শীষের নিরঙ্কুশ বিজয় নিশ্চিত হবে।
তিনি বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশ মেনে, সকল ভেদাভেদ ভুলে এখন ঐক্যের সময়!। আবেগে নয়, দলের সিদ্ধান্তে আস্থাশীল হয়ে, আসুন আমরা সবাই মিলেমিশে ধানের শীষকে বিজয়ী করি। ঐক্যই আমাদের শক্তি। তিনি বলেন, দেশ পরিচালনায় বিএনপি ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার যেমন কোনো বিকল্প নাই, তেমনি রাজনৈতিক লক্ষ্যে পৌচ্ছাতে এবং শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে ঐক্যবদ্ধ বিএনপির কোনো বিকল্প নাই।
তিনি বলেন, বিএনপি দেশের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক। তিনি বলেন, দেশের প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির কমপক্ষ ১০ জন প্রার্থী আছেন যারা মনোনয়ন পাওয়ার দাবি রাখেন।কিন্তু মনোনয়ন তো পাবেন একজন। তিনি বলেন,আমরা অনেকেই মনোনয়ন চেয়েছিলাম,তবে আমাদের উদ্দেশ্যে ছিল একটাই ধানের শীষের বিজয়। দল আমাকে যোগ্য মনে করে মনোনয়ন দিয়েছেন। তাই বলে যারা মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছে তারা অযোগ্য নয় তারাও দলের সম্পদ,তাদের খাটো করে দেখার কিছু নাই। তিনি বলেন, আমরা যারা মনোনয়ন পেয়েছি এবং যারা পাননি সবাই বিএনপির একজন কর্মী।ফলে আমারা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে চাই।তিনি বলেন,দলের মনোনয়ন যে কেউ চাইতেই পারেন, তবে মনোনয়ন পাবেন তো একজন। তাই মনোনয়ন নিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝে মতপার্থক্যের কোনো অবকাশ নাই।
তিনি বলেন, দলের নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মাঝে পৌচ্ছে দিতে হাবে বিএনপি তথা শহীদ জিয়ার রাজনৈতিক দর্শন। তিনি বলেন, মূখে কেবল শহীদ জিয়ার স্বপ্নের কথা বললেই দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন কি, অর্থনৈতিক কর্মসূচী তথা উৎপাদন, উন্নয়ন, বিনিয়োগ-কর্মসংস্থান এবং আধিপত্যবাদ-সম্প্রসারণবাদ কি ও তার ক্ষতির দিকগুলো সম্পর্কে স্পষ্ট বক্তব্য থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন, আমরা যে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের নেই প্রশ্নে আপোষহীণ সে বিষয়টি সকল নেতাকর্মীদের হৃদয়ে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তা ছড়িয়ে দিতে হবে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মাঝে। মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে আমরা কি পেয়েছি। তিনি বলেন, আমরা কেনো বিএনপি করি, অন্যদলের সঙ্গে বিএনপির পার্থক্য কি, মানুষ কেনো বিএনপিকে ভালোবাসে ও সমর্থন করে-এসব বিষয়ে তৃণমুল পর্যায় থেকে শুরু করে সকল নেতাকর্মীদের মাঝে সুস্পষ্ট ধারণা তথা দিকনির্দেশনা থাকতে হবে। তাহলে তারা দলের প্রতি আরও বেশী নিবেদিত হয়ে কাজ করতে পারবেন। তিনি দলের সকল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন।
অন্যদিকে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বোধদয় হয়েছে এটা স্থানীয় নির্বাচন নয় ক্ষমতা পরিবর্তন বা সরকার গঠনের নির্বাচন। তাই প্রার্থীকে সেটা বিবেচ্য নয়,বিবেচ্য হলো ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করা। এছাড়াও এটা বিএনপি বা শহিদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রেষ্টিজ ইস্যু। কারণ এখানে যদি শরিফ উদ্দিনের পরাজয় হয়, তাহলে কেউ বলবে না শরিফ উদ্দিন পরাজিত হয়েছে, সবাই বলবে ধানের শীষ বা বিএনপির পরাজয় হয়েছে।যেটা বিএনপির আদর্শিক কোনো নেতা বা কর্মী-সমর্থক কখনোই মেনে নিতে পারেন না। তাই তারা এবার কারো কোনো মোহে বা প্ররোচনায় পড়ে ধানের শীষের বিপক্ষে ভোট প্রয়োগ করবেন না। তৃণমুলের অভিমত, ভুল থাকতে পারে প্রার্থী বা কোনো নেতাকর্মীর। কিন্তু দলের চেয়ারপার্সন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কোনো ভুল করেননি। তায় তাদের সম্মান রক্ষায় তাদের দেয়া প্রতিক ধানের শীষের বিজয় ব্যতিত বিকল্প নাই। কারণ দলীয় প্রার্থীর পরাজয় ঘটলে কেউ প্রার্থীর পরাজয়ের কথা বলবে না, বলবে বিএনপির পরাজয় ঘটেছে, আর এটা বিএনপির কোনো নেতা বা কর্মী-সমর্থকের কাম্য হতে পারে না।
স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের ভাষ্য, প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক পরিবারের প্রতি এই জনপদের মানুষের অকৃত্রিম হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা,বিএনপির জনসমর্থন ও বিশাল কর্মী বাহিনী কাজে লাগাতে পারলেই ধানের শীষের নিরঙ্কুশ বিজয় নিশ্চিত হবে।