
ঝিনাইদহের মহেশপুরে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএস) গুলিতে আহত বাংলাদেশি নাসির উদ্দিনের মৃত্যু হয়েছে। গুলিবিদ্ধের ১৩ দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সকালে মারা যান তিনি।
নিহত নাসির উদ্দিন উপজেলার শ্যামকুড় পশ্চিমপাড়ার লতাফর হোসেনের ছেলে।
গত ১৭ মে শনিবার রাতে শ্যামকুড় সীমান্ত দিয়ে দলবদ্ধভাবে ভারতে যান নাসির। এ সময় বাংলাদেশের শ্যামকুড় সীমান্তের ওপারের ভারতের পাখিউড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের লক্ষ্যে করে গুলি ছুঁড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হন নাসির। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দেশে ফেরেন তিনি। পরিবারের সদস্যরা গোপনে তাকে রাজশাহীতে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান। সেখানে ১৩ দিন চিকিৎসার পর মারা যান নাসির।
স্থানীয় ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম বলেন, ভারতে গরু আনতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন নাসির উদ্দিন। তার বুকে ও পেটে একাধিক ছররা গুলি লাগে। পরে পরিবারের সদস্য তাকে চিকিৎসার জন্য রাজশাহীতে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। লাশ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে।
নিহত নাসির উদ্দিন উপজেলার শ্যামকুড় পশ্চিমপাড়ার লতাফর হোসেনের ছেলে।
গত ১৭ মে শনিবার রাতে শ্যামকুড় সীমান্ত দিয়ে দলবদ্ধভাবে ভারতে যান নাসির। এ সময় বাংলাদেশের শ্যামকুড় সীমান্তের ওপারের ভারতের পাখিউড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের লক্ষ্যে করে গুলি ছুঁড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হন নাসির। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দেশে ফেরেন তিনি। পরিবারের সদস্যরা গোপনে তাকে রাজশাহীতে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান। সেখানে ১৩ দিন চিকিৎসার পর মারা যান নাসির।
স্থানীয় ইউপি সদস্য শহিদুল ইসলাম বলেন, ভারতে গরু আনতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন নাসির উদ্দিন। তার বুকে ও পেটে একাধিক ছররা গুলি লাগে। পরে পরিবারের সদস্য তাকে চিকিৎসার জন্য রাজশাহীতে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। লাশ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে।