মেহেরপুরে পদ্মফুল তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে মারা গেছে চার স্কুলছাত্রী।
রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে সদর উপজেলার রাজনগর গ্রামে মশুরিভাজা বিলে ঘটে এ ঘটনা।
নিহতরা হলো রাজনগর গ্রামের বাসিন্দা আবদুল সামাদের দুই মেয়ে আফিয়া খাতুন (১২) ও ফাতেমা খাতুন (১৪); সামাদের বড় ভাই সাহারুল ইসলামের মেয়ে আলিয়া খাতুন (১২) ও সামাদের চাচাতো ভাই ইছহাক আলীর মেয়ে মিম আক্তার (১২)। তারা সবাই স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রোববার দুপুরে মশুরিভাজা বিলে পদ্মফুল তুলতে যায় ওই চার স্কুলছাত্রী। কিন্তু দুপুর গড়িয়ে গেলেও বাড়ি না ফেরায় পরিবারের সদস্যরা বিলে খুঁজতে গিয়ে পানিতে ভাসতে দেখে মিম আক্তারকে। পরে আশপাশের লোকজন এসে বিলের পানিতে তলিয়ে যাওয়া দুই আপন বোন আফিয়া ও ফাতেমাকে উদ্ধার করে। পরবর্তীতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে ডুবে যাওয়া আলিয়াকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে।
মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত মর্মান্তিক। চার শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে সদর উপজেলার রাজনগর গ্রামে মশুরিভাজা বিলে ঘটে এ ঘটনা।
নিহতরা হলো রাজনগর গ্রামের বাসিন্দা আবদুল সামাদের দুই মেয়ে আফিয়া খাতুন (১২) ও ফাতেমা খাতুন (১৪); সামাদের বড় ভাই সাহারুল ইসলামের মেয়ে আলিয়া খাতুন (১২) ও সামাদের চাচাতো ভাই ইছহাক আলীর মেয়ে মিম আক্তার (১২)। তারা সবাই স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রোববার দুপুরে মশুরিভাজা বিলে পদ্মফুল তুলতে যায় ওই চার স্কুলছাত্রী। কিন্তু দুপুর গড়িয়ে গেলেও বাড়ি না ফেরায় পরিবারের সদস্যরা বিলে খুঁজতে গিয়ে পানিতে ভাসতে দেখে মিম আক্তারকে। পরে আশপাশের লোকজন এসে বিলের পানিতে তলিয়ে যাওয়া দুই আপন বোন আফিয়া ও ফাতেমাকে উদ্ধার করে। পরবর্তীতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে ডুবে যাওয়া আলিয়াকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে।
মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত মর্মান্তিক। চার শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।