রাশিয়ার খনিজ তেল কেনার ক্ষেত্রে ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে ছাড় দিয়েছে আমেরিকা। তবে অন্য কোনো ইউরোপীয় দেশ রাশিয়ার তেল কিনলেই তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। এই ব্যতিক্রম দেশটি হলো হাঙ্গেরি।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, হোয়াইট হাউসে হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবানের সঙ্গে বৈঠকের পর ট্রাম্প জানান, রাশিয়া ছাড়া অন্য কোনো দেশ থেকে তেল বা গ্যাস কেনা হাঙ্গেরির পক্ষে খুব কঠিন। তাই ভূখণ্ডগত অবস্থানের কারণে বিধিনিষেধের ক্ষেত্রে দেশটিকে ছাড় দেওয়া হবে।
হাঙ্গেরি ইউরোপের একেবারে মধ্য ভাগে অবস্থিত একটি স্থলবেষ্টিত দেশ। অস্ট্রিয়া, স্লোভাকিয়া, ইউক্রেন, রোমানিয়া, স্লোভেনিয়া, ক্রোয়েশিয়া এবং সার্বিয়া ঘেরা এই দেশটির পক্ষে খনিজ তেলের একমাত্র ভরসা রাশিয়াই।
প্রধানমন্ত্রী অরবান এই যুক্তিতেই ট্রাম্পকে রাজি করিয়েছেন। এটি অরবানের রাজনীতিরও অন্যতম কৌশল। আগামী বছরে হাঙ্গেরিতে নির্বাচন হতে যাচ্ছে এবং তিনি ভোটারদের সস্তায় রাশিয়ার তেলের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
গত মাসে রাশিয়ার বৃহত্তম দু'টি খনিজ তেল সংস্থাকে নিষিদ্ধ (ব্ল্যাকলিস্টেড) করেছে আমেরিকা। বলা হয়েছে, এই দুই সংস্থার কাছ থেকে কোনো দেশ তেল কিনলে তাদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। একমাত্র হাঙ্গেরি সেই নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল।
অরবানের সঙ্গে বৈঠকে ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়েও আলোচনা করেছেন। আমেরিকার দাবি, রাশিয়া তেলের ব্যবসা থেকে যুদ্ধের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করছে। তাই তেলের ব্যবসা বন্ধ করে দিতে পারলে যুদ্ধ থামাতে বাধ্য হবেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, হোয়াইট হাউসে হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবানের সঙ্গে বৈঠকের পর ট্রাম্প জানান, রাশিয়া ছাড়া অন্য কোনো দেশ থেকে তেল বা গ্যাস কেনা হাঙ্গেরির পক্ষে খুব কঠিন। তাই ভূখণ্ডগত অবস্থানের কারণে বিধিনিষেধের ক্ষেত্রে দেশটিকে ছাড় দেওয়া হবে।
হাঙ্গেরি ইউরোপের একেবারে মধ্য ভাগে অবস্থিত একটি স্থলবেষ্টিত দেশ। অস্ট্রিয়া, স্লোভাকিয়া, ইউক্রেন, রোমানিয়া, স্লোভেনিয়া, ক্রোয়েশিয়া এবং সার্বিয়া ঘেরা এই দেশটির পক্ষে খনিজ তেলের একমাত্র ভরসা রাশিয়াই।
প্রধানমন্ত্রী অরবান এই যুক্তিতেই ট্রাম্পকে রাজি করিয়েছেন। এটি অরবানের রাজনীতিরও অন্যতম কৌশল। আগামী বছরে হাঙ্গেরিতে নির্বাচন হতে যাচ্ছে এবং তিনি ভোটারদের সস্তায় রাশিয়ার তেলের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
গত মাসে রাশিয়ার বৃহত্তম দু'টি খনিজ তেল সংস্থাকে নিষিদ্ধ (ব্ল্যাকলিস্টেড) করেছে আমেরিকা। বলা হয়েছে, এই দুই সংস্থার কাছ থেকে কোনো দেশ তেল কিনলে তাদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। একমাত্র হাঙ্গেরি সেই নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল।
অরবানের সঙ্গে বৈঠকে ট্রাম্প ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়েও আলোচনা করেছেন। আমেরিকার দাবি, রাশিয়া তেলের ব্যবসা থেকে যুদ্ধের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করছে। তাই তেলের ব্যবসা বন্ধ করে দিতে পারলে যুদ্ধ থামাতে বাধ্য হবেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।