ভারতের কেন্দ্রীয় কারাগারে চরম নিরাপত্তাহীনতার চিত্র আবারও সামনে এসেছে। সম্প্রতি জেলের ভেতর বন্দিদের মদ্যপান, পার্টি ও নাচ-গানের ভিডিও ফাঁস হয়ে পড়েছে সামাজিকমাধ্যমে, যা নিয়ে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা।
ভিডিওগুলোতে দেখা গেছে, জেলের ভেতর কয়েকজন বন্দি প্লাস্টিকের গ্লাসে মদ ঢেলে পার্টি করছে। পাশে সাজানো কাটা ফল ও ভাজা চিনাবাদাম। অন্য এক ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েকজন বন্দি সুরের তালে নাচছে, টেবিলের ওপর রাখা আছে চারটি মদের বোতল।
এর আগেও শনিবার (৮ নভেম্বর) আইএসআইএস সদস্য ও এক সিরিয়াল খুনির জেলের ভেতর মোবাইল ফোনে কথা বলা ও টেলিভিশন দেখার দৃশ্য ভাইরাল হয়েছিল। তার পরদিনই বেঙ্গালুরুর এই নতুন পার্টির ভিডিওগুলো প্রকাশ্যে আসে।
প্রথম ভিডিওতে দেখা যায়, আইএসআইএস রিক্রুটার জুহাইব হামিদ শাকিল মান্না জেলের ভেতর ফোনে কথা বলছেন ও চা খাচ্ছেন। অন্য এক ভিডিওতে সিরিয়াল খুনি ও ধর্ষক উমেশ রেড্ডিকে দুটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও একটি বাটন ফোন ব্যবহার করতে দেখা যায়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এই আসামির সাজা ২০২২ সালে কমিয়ে ৩০ বছরের কারাদণ্ডে নামিয়ে আনা হয়।
এ ছাড়া সোনা চোরাচালান মামলায় গ্রেপ্তার তরুণ রাজু নামের এক বন্দির ভিডিওতেও দেখা গেছে, তিনি জেলের ভেতর রান্না করছেন এবং মোবাইল ফোনে কথা বলছেন।
এই ভিডিওগুলো প্রকাশের পর রাজ্যের রাজনৈতিক মহল থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত প্রশ্ন তুলেছেন, জেলের নিরাপত্তা কোথায়?
ঘটনার পর কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। ইতোমধ্যে কারা বিভাগ তদন্ত শুরু করেছে। রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জি. পরমেশ্বর জানিয়েছেন, এ ঘটনায় জড়িত কোনো কারা কর্মকর্তাকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
ভিডিওগুলোতে দেখা গেছে, জেলের ভেতর কয়েকজন বন্দি প্লাস্টিকের গ্লাসে মদ ঢেলে পার্টি করছে। পাশে সাজানো কাটা ফল ও ভাজা চিনাবাদাম। অন্য এক ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েকজন বন্দি সুরের তালে নাচছে, টেবিলের ওপর রাখা আছে চারটি মদের বোতল।
এর আগেও শনিবার (৮ নভেম্বর) আইএসআইএস সদস্য ও এক সিরিয়াল খুনির জেলের ভেতর মোবাইল ফোনে কথা বলা ও টেলিভিশন দেখার দৃশ্য ভাইরাল হয়েছিল। তার পরদিনই বেঙ্গালুরুর এই নতুন পার্টির ভিডিওগুলো প্রকাশ্যে আসে।
প্রথম ভিডিওতে দেখা যায়, আইএসআইএস রিক্রুটার জুহাইব হামিদ শাকিল মান্না জেলের ভেতর ফোনে কথা বলছেন ও চা খাচ্ছেন। অন্য এক ভিডিওতে সিরিয়াল খুনি ও ধর্ষক উমেশ রেড্ডিকে দুটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ও একটি বাটন ফোন ব্যবহার করতে দেখা যায়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এই আসামির সাজা ২০২২ সালে কমিয়ে ৩০ বছরের কারাদণ্ডে নামিয়ে আনা হয়।
এ ছাড়া সোনা চোরাচালান মামলায় গ্রেপ্তার তরুণ রাজু নামের এক বন্দির ভিডিওতেও দেখা গেছে, তিনি জেলের ভেতর রান্না করছেন এবং মোবাইল ফোনে কথা বলছেন।
এই ভিডিওগুলো প্রকাশের পর রাজ্যের রাজনৈতিক মহল থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত প্রশ্ন তুলেছেন, জেলের নিরাপত্তা কোথায়?
ঘটনার পর কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। ইতোমধ্যে কারা বিভাগ তদন্ত শুরু করেছে। রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জি. পরমেশ্বর জানিয়েছেন, এ ঘটনায় জড়িত কোনো কারা কর্মকর্তাকেই ছাড় দেওয়া হবে না।