রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানার মুশরইল জলিলের মোড় এলাকায় এক বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ২,৫৪৬ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট এবং মাদক বিক্রির নগদ ৮৬,৮০০ টাকা উদ্ধার করেছে রাজশাহী জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)।
গত মঙ্গলবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এ অভিযান চালানো হয়।
ডিএনসি’র রাজশাহী জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, মুশরইল জলিলের মোড় এলাকার বাসিন্দা মোসাঃ আলোর (৪৪) বাড়িতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
ডিএনসি’র একটি দল তার একতলা পাকা বাড়ির রান্নাঘর ও শোবার ঘরে তল্লাশি চালায়। এ সময় একটি স্বচ্ছ পলিথিন ব্যাগে ১০টি নীল রঙের জিপার প্যাকেটে মোট ২,০০০ পিস এবং আরেকটি সাদা কাপড়ের ব্যাগে ৩টি জিপার প্যাকেটে আরও ৫৪৬ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট পাওয়া যায়। উদ্ধারকৃত মোট ২,৫৪৬ পিস ইয়াবার ওজন আনুমানিক ২৫৪.৬ গ্রাম।
অভিযানকালে ইয়াবা ছাড়াও মাদক বিক্রির নগদ ৮৬,৮০০ টাকা জব্দ করা হয়।
রাজশাহী জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক রায়হান আহমেদ খান জানান, অভিযানের সময় আসামি মোসাঃ আলো কৌশলে পালিয়ে যায়। তাকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এ ঘটনায় চন্দ্রিমা থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮-এর ৩৬(১) সারণির ১০(খ) ও ২৬(১) ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
পরিদর্শক আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, উদ্ধারকৃত ইয়াবাগুলো বিক্রির উদ্দেশ্যে মজুদ করা হয়েছিল। এই মাদক চক্রের সাথে আর কারা জড়িত আছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এ অভিযান চালানো হয়।
ডিএনসি’র রাজশাহী জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, মুশরইল জলিলের মোড় এলাকার বাসিন্দা মোসাঃ আলোর (৪৪) বাড়িতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
ডিএনসি’র একটি দল তার একতলা পাকা বাড়ির রান্নাঘর ও শোবার ঘরে তল্লাশি চালায়। এ সময় একটি স্বচ্ছ পলিথিন ব্যাগে ১০টি নীল রঙের জিপার প্যাকেটে মোট ২,০০০ পিস এবং আরেকটি সাদা কাপড়ের ব্যাগে ৩টি জিপার প্যাকেটে আরও ৫৪৬ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট পাওয়া যায়। উদ্ধারকৃত মোট ২,৫৪৬ পিস ইয়াবার ওজন আনুমানিক ২৫৪.৬ গ্রাম।
অভিযানকালে ইয়াবা ছাড়াও মাদক বিক্রির নগদ ৮৬,৮০০ টাকা জব্দ করা হয়।
রাজশাহী জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক রায়হান আহমেদ খান জানান, অভিযানের সময় আসামি মোসাঃ আলো কৌশলে পালিয়ে যায়। তাকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এ ঘটনায় চন্দ্রিমা থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮-এর ৩৬(১) সারণির ১০(খ) ও ২৬(১) ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
পরিদর্শক আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, উদ্ধারকৃত ইয়াবাগুলো বিক্রির উদ্দেশ্যে মজুদ করা হয়েছিল। এই মাদক চক্রের সাথে আর কারা জড়িত আছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।