বাঙালির চিরন্তন ইতিহাস, ঐতিহ্য ও গ্রামীণ সংস্কৃতিকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার প্রত্যয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবান্ন উৎসব উদযাপিত হয়েছে।
রবিবার (১৬ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের উদ্যোগে দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। হিম হিম শীতের বাতাস, উষ্ণতায় ছড়ায় পিঠা পুলির সুবাস’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবারের উৎসবের আয়োজন করে এগ্রোনমি অ্যান্ড এগ্রিকালচার এক্সটেনশন সমিতি।
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় কৃষি অনুষদের প্রদর্শনী প্লটে সোনালী ধান কাটার মাধ্যমে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনের পর পরই নতুন ধানের আগমনকে স্বাগত জানিয়ে শিক্ষার্থীরা আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন। নেচে-গেয়ে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষদের প্রধান ফটকের সামনে আসে, যেখানে ফিতা কেটে পিঠা মেলার উদ্বোধন করা হয়। শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাসের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে পুনরায় কৃষি অনুষদে এসে শেষ হয়।
নবান্ন উৎসব উপলক্ষে কৃষি অনুষদ প্রাঙ্গণে বসে পিঠার এক বিশাল মেলা। প্রায় ১৫টি স্টলে দেড় শতাধিক ধরনের দেশীয় ও ঐতিহ্যবাহী পিঠা প্রদর্শন করা হয়। স্টলগুলোতে শোভা পায় দুধপুলি, চন্দ্রপুলি, নারকেল পুলি, খোলা চিতই, তেল পিঠা, নকশী পিঠা, মালাই বিহার, সুজির বড়া, জামাই পিঠা, গোলাপ ফুল পিঠা, ডাবের পিঠা, লবঙ্গ পিঠা এবং শামুক পিঠার মতো নানা স্বাদের বাহারি পিঠা। সকাল থেকেই পিঠার স্বাদ নিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায় এবং উৎসবমুখর পরিবেশে পুরো কৃষি অনুষদে নবান্নের আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে।
আয়োজকরা জানান, বাঙালির সমৃদ্ধ ইতিহাস ও গ্রামীণ ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পরিচিত করানোই এই উৎসবের মূল লক্ষ্য। এগ্রোনমি অ্যান্ড এগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নবান্ন আমাদের কৃষি সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। শিক্ষার্থীদের এমন উৎসাহী অংশগ্রহণ আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করে।
দিনব্যাপী এই আয়োজনে পিঠা উৎসব ছাড়াও ছিল গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, যা উৎসবে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে।
রবিবার (১৬ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের উদ্যোগে দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। হিম হিম শীতের বাতাস, উষ্ণতায় ছড়ায় পিঠা পুলির সুবাস’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবারের উৎসবের আয়োজন করে এগ্রোনমি অ্যান্ড এগ্রিকালচার এক্সটেনশন সমিতি।
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় কৃষি অনুষদের প্রদর্শনী প্লটে সোনালী ধান কাটার মাধ্যমে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনের পর পরই নতুন ধানের আগমনকে স্বাগত জানিয়ে শিক্ষার্থীরা আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন। নেচে-গেয়ে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষদের প্রধান ফটকের সামনে আসে, যেখানে ফিতা কেটে পিঠা মেলার উদ্বোধন করা হয়। শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাসের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে পুনরায় কৃষি অনুষদে এসে শেষ হয়।
নবান্ন উৎসব উপলক্ষে কৃষি অনুষদ প্রাঙ্গণে বসে পিঠার এক বিশাল মেলা। প্রায় ১৫টি স্টলে দেড় শতাধিক ধরনের দেশীয় ও ঐতিহ্যবাহী পিঠা প্রদর্শন করা হয়। স্টলগুলোতে শোভা পায় দুধপুলি, চন্দ্রপুলি, নারকেল পুলি, খোলা চিতই, তেল পিঠা, নকশী পিঠা, মালাই বিহার, সুজির বড়া, জামাই পিঠা, গোলাপ ফুল পিঠা, ডাবের পিঠা, লবঙ্গ পিঠা এবং শামুক পিঠার মতো নানা স্বাদের বাহারি পিঠা। সকাল থেকেই পিঠার স্বাদ নিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায় এবং উৎসবমুখর পরিবেশে পুরো কৃষি অনুষদে নবান্নের আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে।
আয়োজকরা জানান, বাঙালির সমৃদ্ধ ইতিহাস ও গ্রামীণ ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে পরিচিত করানোই এই উৎসবের মূল লক্ষ্য। এগ্রোনমি অ্যান্ড এগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নবান্ন আমাদের কৃষি সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। শিক্ষার্থীদের এমন উৎসাহী অংশগ্রহণ আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করে।
দিনব্যাপী এই আয়োজনে পিঠা উৎসব ছাড়াও ছিল গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, যা উৎসবে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে।