দু'বছর আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী তথা প্রাক্তন ব্রহ্মাণ্ডসুন্দরী সুস্মিতা সেন, যা তাঁর অনুরাগীদের ভাবে উদ্বিগ্ন করে তুলেছিল। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সেই ভয়াবহ সময়ের অভিজ্ঞতা এবং তাঁর অনুভূতির কথা বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন তিনি। হৃদ্যন্ত্রে ৯৫ শতাংশ ব্লকেজ নিয়ে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসার সেই লড়াইয়ের কথা শুনে শিউরে উঠেছেন অনেকেই।
ঘটনাটি ঘটে জয়পুরে 'আরিয়া' সিরিজের শুটিং চলাকালীন। সুস্মিতা জানান, অসুস্থ হওয়ার পর যখন তাঁর অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তখন তিনি এক অদ্ভুত অনুরোধ করেন চিকিৎসকদের কাছে। তিনি প্রক্রিয়া চলাকালীন সম্পূর্ণ সজাগ থাকতে চেয়েছিলেন, অচেতন হতে চাননি। এই সিদ্ধান্তের পেছনের কারণ হিসেবে তিনি তাঁর আশঙ্কার কথা তুলে ধরেন। অভিনেত্রীর মনে হয়েছিল, অচৈতন্য হওয়ার পর যদি তাঁর আর ঘুম না ভাঙে!
সেই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করে সুস্মিতা বলেন, “আমার সব চিকিৎসকই বলবেন, আমি খুব অধৈর্য হয়ে পড়েছিলাম। অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টির সময় আমি অচেতন হতে চাইনি। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা আমার স্বভাবে রয়েছে। সেই স্বভাবই আমাকে অচেতন হতে সায় দেয়নি। আর এই জন্য আমি বেঁচে ফিরেছি। অভিনেত্রী মনে করেন, তাঁর সামনে দুটি পথ খোলা ছিল একটি হলো পুরোটা সজাগ থেকে সহ্য করা, এবং অন্যটি অচেতন হয়ে আর কোনোদিন চোখ না খোলার ঝুঁকি নেওয়া। তিনি প্রথমটিই বেছে নিয়েছিলেন।
অস্ত্রোপচারের টেবিলে শুয়েও নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারাননি সুস্মিতা। তিনি বলেন, পুরো সময়টায় আমি খুব সজাগ ছিলাম। যন্ত্রণার মুহূর্তে অবশ হতে চাইনি। আমি দেখতে চেয়েছিলাম, ঠিক কী হচ্ছে। আমার পুরো মাত্রায় জ্ঞান ছিল। শুধু তাই নয়, তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং তাঁদের দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য তাগাদা দিচ্ছিলেন। এর কারণ ছিল কাজে ফেরার অদম্য ইচ্ছা।
সুস্মিতার এই মানসিক জোর এবং জীবনের প্রতি ভালোবাসাই তাঁকে দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করেছে। অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টির মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যেই তিনি কাজে ফিরেছিলেন একটি ফ্যাশন শো-তে র্যাম্পে হেঁটে। তাঁর এই লড়াই এবং অদম্য মনোভাব বহু মানুষের কাছে অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছে।
ঘটনাটি ঘটে জয়পুরে 'আরিয়া' সিরিজের শুটিং চলাকালীন। সুস্মিতা জানান, অসুস্থ হওয়ার পর যখন তাঁর অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তখন তিনি এক অদ্ভুত অনুরোধ করেন চিকিৎসকদের কাছে। তিনি প্রক্রিয়া চলাকালীন সম্পূর্ণ সজাগ থাকতে চেয়েছিলেন, অচেতন হতে চাননি। এই সিদ্ধান্তের পেছনের কারণ হিসেবে তিনি তাঁর আশঙ্কার কথা তুলে ধরেন। অভিনেত্রীর মনে হয়েছিল, অচৈতন্য হওয়ার পর যদি তাঁর আর ঘুম না ভাঙে!
সেই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করে সুস্মিতা বলেন, “আমার সব চিকিৎসকই বলবেন, আমি খুব অধৈর্য হয়ে পড়েছিলাম। অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টির সময় আমি অচেতন হতে চাইনি। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা আমার স্বভাবে রয়েছে। সেই স্বভাবই আমাকে অচেতন হতে সায় দেয়নি। আর এই জন্য আমি বেঁচে ফিরেছি। অভিনেত্রী মনে করেন, তাঁর সামনে দুটি পথ খোলা ছিল একটি হলো পুরোটা সজাগ থেকে সহ্য করা, এবং অন্যটি অচেতন হয়ে আর কোনোদিন চোখ না খোলার ঝুঁকি নেওয়া। তিনি প্রথমটিই বেছে নিয়েছিলেন।
অস্ত্রোপচারের টেবিলে শুয়েও নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারাননি সুস্মিতা। তিনি বলেন, পুরো সময়টায় আমি খুব সজাগ ছিলাম। যন্ত্রণার মুহূর্তে অবশ হতে চাইনি। আমি দেখতে চেয়েছিলাম, ঠিক কী হচ্ছে। আমার পুরো মাত্রায় জ্ঞান ছিল। শুধু তাই নয়, তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং তাঁদের দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য তাগাদা দিচ্ছিলেন। এর কারণ ছিল কাজে ফেরার অদম্য ইচ্ছা।
সুস্মিতার এই মানসিক জোর এবং জীবনের প্রতি ভালোবাসাই তাঁকে দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করেছে। অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টির মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যেই তিনি কাজে ফিরেছিলেন একটি ফ্যাশন শো-তে র্যাম্পে হেঁটে। তাঁর এই লড়াই এবং অদম্য মনোভাব বহু মানুষের কাছে অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছে।