অ্যাপসের মাধ্যমে পরিচয়। এরপর প্রেম। আর সেই প্রেমের টানে চীন থেকে প্রেমিকার বাড়ি ভোলায় এসেছেন লুইজাউ।
সোমবার ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ভোলার খালের সংলগ্ন স্লুইজ গেট এলাকায় জিন্না ডাক্তার বাড়িতে এমন ঘটনা ঘটেছে।
প্রেমিকার বাড়ি ওই এলাকার। তার নাম ফেরদৌস আক্তার (২০)। মো. আমানউল্লাহর সপ্তম সন্তান।
প্রেমিক লুইজাউ চীনের সিচুয়ান প্রদেশের লুঝৌ শহরের গুলিন কাউন্টির তুচেং গ্রামের রোশন লুন ও হুয়াং কিয়াংর প্রথম সন্তান।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, চীন থেকে রোববার বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টার দিকে ঢাকায় বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান লুইজাউ। সেখানে তাকে প্রেমিকা ফেরদৌস, তার মা মরিয়ম বেগম ও দুলাভাই নুর হোসেব কারিম অভ্যর্থনা জানান। এরপর ওইদিনই তারা বিকালে ঢাকা সদর ঘাট থেকে লঞ্চ যোগে ভোলার উদ্দেশে রওনা দেন। এরপর রাত ২টার দিকে ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের ভোলার খাল সংলগ্ন স্লুইজ গেট এলাকায় আসেন।
ফেরদৌস আক্তার জানান, প্রায় এক বছর আগে ওয়ার্ল্ড টক নামে একটি অ্যাপসের মাধ্যমে লুইজাউর সঙ্গে তার পরিচয় হয়। এরপর কথা বলতে থাকেন। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। এরপর তারা দুজন বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। বাংলাদেশে এসে তাকে বিয়ে করে চীনে নিয়ে যাবেন লুইজাউ। এজন্য তাকে পাসপোর্ট করতে বলেন। প্রায় ৩ মাস আগে তিনি পাসপোর্ট করেন।
ফেরদৌস আক্তারের মা মরিয়ম বেগম জানান, চীনা ছেলের সঙ্গে আমার মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক আমি বেশ কয়েক মাস আগে জেনেছি। মেয়ে আমাকে সব বলেছে। এখন ছেলে এসেছে আমরা তাদের বিয়ে দিবো।
প্রেমিক লুইজাউ বলেন, আমি দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সবার বড়। আমি চীনের সিচুয়ান প্রদেশের চেংদুতে থেকে পোশাক ও জুতার শো-রুমের ব্যবসা করি। অ্যাপসে আমার সঙ্গে ফেরদৌস আক্তারের পরিচয়। তার সঙ্গে কথা বলে আমি তাকে ভালোবেসে ফেলেছি।
ভোলা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. জিয়া উদ্দিন জানান, বিষয়টি আমরা শুনেছি। পরে চীনা যুবক ও ওই তরুণীর মা-বাবা এবং স্বজনরা থানায় এসে আমাদের বিষয়টি জানিয়েছে। ছেলেটি বৈধভাবে বাংলাদেশে এসেছে। এখন চীনা যুবক ওই বাড়িতেই আছেন।
সোমবার ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ভোলার খালের সংলগ্ন স্লুইজ গেট এলাকায় জিন্না ডাক্তার বাড়িতে এমন ঘটনা ঘটেছে।
প্রেমিকার বাড়ি ওই এলাকার। তার নাম ফেরদৌস আক্তার (২০)। মো. আমানউল্লাহর সপ্তম সন্তান।
প্রেমিক লুইজাউ চীনের সিচুয়ান প্রদেশের লুঝৌ শহরের গুলিন কাউন্টির তুচেং গ্রামের রোশন লুন ও হুয়াং কিয়াংর প্রথম সন্তান।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, চীন থেকে রোববার বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টার দিকে ঢাকায় বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান লুইজাউ। সেখানে তাকে প্রেমিকা ফেরদৌস, তার মা মরিয়ম বেগম ও দুলাভাই নুর হোসেব কারিম অভ্যর্থনা জানান। এরপর ওইদিনই তারা বিকালে ঢাকা সদর ঘাট থেকে লঞ্চ যোগে ভোলার উদ্দেশে রওনা দেন। এরপর রাত ২টার দিকে ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের ভোলার খাল সংলগ্ন স্লুইজ গেট এলাকায় আসেন।
ফেরদৌস আক্তার জানান, প্রায় এক বছর আগে ওয়ার্ল্ড টক নামে একটি অ্যাপসের মাধ্যমে লুইজাউর সঙ্গে তার পরিচয় হয়। এরপর কথা বলতে থাকেন। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। এরপর তারা দুজন বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। বাংলাদেশে এসে তাকে বিয়ে করে চীনে নিয়ে যাবেন লুইজাউ। এজন্য তাকে পাসপোর্ট করতে বলেন। প্রায় ৩ মাস আগে তিনি পাসপোর্ট করেন।
ফেরদৌস আক্তারের মা মরিয়ম বেগম জানান, চীনা ছেলের সঙ্গে আমার মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক আমি বেশ কয়েক মাস আগে জেনেছি। মেয়ে আমাকে সব বলেছে। এখন ছেলে এসেছে আমরা তাদের বিয়ে দিবো।
প্রেমিক লুইজাউ বলেন, আমি দুই ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সবার বড়। আমি চীনের সিচুয়ান প্রদেশের চেংদুতে থেকে পোশাক ও জুতার শো-রুমের ব্যবসা করি। অ্যাপসে আমার সঙ্গে ফেরদৌস আক্তারের পরিচয়। তার সঙ্গে কথা বলে আমি তাকে ভালোবেসে ফেলেছি।
ভোলা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. জিয়া উদ্দিন জানান, বিষয়টি আমরা শুনেছি। পরে চীনা যুবক ও ওই তরুণীর মা-বাবা এবং স্বজনরা থানায় এসে আমাদের বিষয়টি জানিয়েছে। ছেলেটি বৈধভাবে বাংলাদেশে এসেছে। এখন চীনা যুবক ওই বাড়িতেই আছেন।