মিয়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মির হামলায় অন্তত ৩০ জান্তা সেনা নিহত হয়েছেন। এখনও চলছে সংঘাত, জীবন বাঁচাতে পালাচ্ছে মানুষ। খাদ্য ও চিকিৎসার অভাব দিন দিন বেড়েই চলেছে।
মিয়ানমারে নির্বাচন সামনে রেখে চলছে জান্তা ও বিদ্রোহীদের তুমুল লড়াই। রাখাইনের কিয়াওকফিউ শহরে সম্প্রতি আরাকান আর্মি জান্তা সেনাদের ওপর আচমকা হামলা চালায়। মাইন বসিয়ে নিরাপদ ভেবে গ্রামে প্রবেশ করা সেনাদের ওপর গুলিও চালায় তারা।
তবে স্থানীয় সূত্র বলছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বেশি। যুদ্ধে এখনও ড্রোন ও বিমান ব্যবহার করা হচ্ছে।
সংঘর্ষের কারণে বহু গ্রাম থেকে মানুষ পালাচ্ছে। স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা বলছেন, খাদ্য ও চিকিৎসার তীব্র অভাব, অসহায় পরিবারগুলো রয়েছে জরুরি সাহায্যের অপেক্ষায়। গ্রামগুলোকে বিচ্ছিন্ন করে তেলের সরবরাহ ও ওষুধ আটকাচ্ছে জান্তাবাহিনী।
এরমধ্যেই ট্রাম্প প্রশাসন সামরিক বাহিনী ও ক্ষতিগ্রস্ত জনগণকে সাহায্য করার জন্য নতুন নীতি প্রস্তাব দিয়েছে। প্রস্তাবিত পদক্ষেপের মধ্যে আছে, আকাশ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, ড্রোন জ্যামার, মানবিক করিডোর। যুদ্ধ শেষ করা, নাগরিকদের জীবন রক্ষা এবং চীনা প্রভাব সীমিত করাই তাদের লক্ষ্য।
জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিনিধি টম অ্যান্ড্রুজ জানিয়েছেন, জান্তা বাহিনী বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের ওপরও ভয়ংকর নির্যাতন চালাচ্ছে। অনেকে নিজের বাড়িতে আগুনে মারা গেছে, আর যারা বেঁচে আছে তাদের জীবনও বিপন্ন।
বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের হয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো সীমিত অর্থায়ন দিয়ে সহায়তা কার্যক্রম চালাচ্ছে।
মিয়ানমারে নির্বাচন সামনে রেখে চলছে জান্তা ও বিদ্রোহীদের তুমুল লড়াই। রাখাইনের কিয়াওকফিউ শহরে সম্প্রতি আরাকান আর্মি জান্তা সেনাদের ওপর আচমকা হামলা চালায়। মাইন বসিয়ে নিরাপদ ভেবে গ্রামে প্রবেশ করা সেনাদের ওপর গুলিও চালায় তারা।
তবে স্থানীয় সূত্র বলছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বেশি। যুদ্ধে এখনও ড্রোন ও বিমান ব্যবহার করা হচ্ছে।
সংঘর্ষের কারণে বহু গ্রাম থেকে মানুষ পালাচ্ছে। স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা বলছেন, খাদ্য ও চিকিৎসার তীব্র অভাব, অসহায় পরিবারগুলো রয়েছে জরুরি সাহায্যের অপেক্ষায়। গ্রামগুলোকে বিচ্ছিন্ন করে তেলের সরবরাহ ও ওষুধ আটকাচ্ছে জান্তাবাহিনী।
এরমধ্যেই ট্রাম্প প্রশাসন সামরিক বাহিনী ও ক্ষতিগ্রস্ত জনগণকে সাহায্য করার জন্য নতুন নীতি প্রস্তাব দিয়েছে। প্রস্তাবিত পদক্ষেপের মধ্যে আছে, আকাশ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, ড্রোন জ্যামার, মানবিক করিডোর। যুদ্ধ শেষ করা, নাগরিকদের জীবন রক্ষা এবং চীনা প্রভাব সীমিত করাই তাদের লক্ষ্য।
জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিনিধি টম অ্যান্ড্রুজ জানিয়েছেন, জান্তা বাহিনী বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের ওপরও ভয়ংকর নির্যাতন চালাচ্ছে। অনেকে নিজের বাড়িতে আগুনে মারা গেছে, আর যারা বেঁচে আছে তাদের জীবনও বিপন্ন।
বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের হয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো সীমিত অর্থায়ন দিয়ে সহায়তা কার্যক্রম চালাচ্ছে।