সব্জি কাটার কাঠের বোর্ডটি নিয়ম করে পরিষ্কার করা দরকার, এমনটাই বলেন চিকিৎসকেরাও। কারণ, বোর্ড যদি অপরিচ্ছন্ন থাকে তা থেকেই খাবারে সংক্রমণ হতে পারে। অনেক সময় কাঁচা সব্জিতে থাকা ব্যাক্টেরিয়া, জীবাণুও বোর্ডে লেগে যায়। সে কারণে, প্রতি বার ব্যবহারের পর তা সাবান দিয়ে পরিষ্কার করে শুকিয়ে নিতে বলা হয়।
১। অনেকেই সব্জির গন্ধ দূর করার জন্য পাতিলেবুর রস, সাদা ভিনিগার দিয়ে কাঠের সব্জি কাটার বোর্ড পরিষ্কার করেন। তবে এগুলিতে অ্যাসিড জাতীয় উপাদান থাকে। এক-আধ দিন এ ভাবে পরিষ্কার করা যেতে পারে। তবে নিয়মিত পাতিলেবুর রস বা সাদা ভিনিগার দিয়ে বোর্ড পরিষ্কার করলে এর স্থায়িত্ব নষ্ট হতে পারে। বোর্ড তাড়াতাড়ি খারাপ হয়ে যেতে পারে।
২। অনেকে ডিশওয়াশার যন্ত্রে এটি পরিষ্কারের জন্য দিয়ে দেন। কিন্তু কাঠের বোর্ড অতিরিক্ত তাপ, সাবান এবং জলের ব্যবহারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। বিশেষত নিয়ম করে তা যন্ত্রের মাধ্যমে পরিষ্কার করলে সমস্যা হতে পারে।
৩। বাসন পরিষ্কারের জন্য রাসায়নিক দ্রব্যও পাওয়া যায়। ব্লিচ বা এমন কোনও জিনিস দিয়ে কাঠের বোর্ড পরিষ্কার করেন অনেকে। এতেও কিন্তু বোর্ডটি দ্রত নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৪। অনেকে বেসিনে জল জমিয়ে সাবান গুলে বা গামলায় সাবানজলে বোর্ড ডুবিয়ে রাখেন। কারণ সাবান জলে ডুবিয়ে রাখলে তা দ্রুত পরিষ্কার হবে। তবে এ ভাবে বেশি জলে ডুবিয়ে কাঠের জিনিস পরিষ্কার করলে এতে ভিজেভাব রয়ে যাবে। কাঠ নরম হয়ে ভেঙে যেতে পারে। পোকাও হানা দিতে পারে নরম কাঠে।
৫। বাসন মাজার খসখসে জালি দিয়েও বোর্ড ঘষা একেবারেই ঠিক নয়। এতে কাঠের উপর ঘষার দাগ তৈরি হবে। তা ছাড়া কাঠের বোর্ডে ফাটল ধরলে তা থেকে রোগ সংক্রণের আশঙ্কাও কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
কাঠের বোর্ড ভাল রাখার উপায় হল বাসন মাজার সাবান দিয়ে পরিষ্কারের পরে তা রোদে ভাল করে শুকিয়ে নেওয়া। সপ্তাহে এক দিন বা মাসে দু’দিন সামান্য একটু বেকিং সোডা ছড়িয়ে, আধখানা পাতিলেবু দিয়ে বোর্ড ঘষে নিন। সেটি ভাল ভাবে পরিষ্কার হবে।মাঝেমধ্যে বোর্ডে খাবার তেল বুলিয়ে দিলেও এটি ভাল থাকবে।
১। অনেকেই সব্জির গন্ধ দূর করার জন্য পাতিলেবুর রস, সাদা ভিনিগার দিয়ে কাঠের সব্জি কাটার বোর্ড পরিষ্কার করেন। তবে এগুলিতে অ্যাসিড জাতীয় উপাদান থাকে। এক-আধ দিন এ ভাবে পরিষ্কার করা যেতে পারে। তবে নিয়মিত পাতিলেবুর রস বা সাদা ভিনিগার দিয়ে বোর্ড পরিষ্কার করলে এর স্থায়িত্ব নষ্ট হতে পারে। বোর্ড তাড়াতাড়ি খারাপ হয়ে যেতে পারে।
২। অনেকে ডিশওয়াশার যন্ত্রে এটি পরিষ্কারের জন্য দিয়ে দেন। কিন্তু কাঠের বোর্ড অতিরিক্ত তাপ, সাবান এবং জলের ব্যবহারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। বিশেষত নিয়ম করে তা যন্ত্রের মাধ্যমে পরিষ্কার করলে সমস্যা হতে পারে।
৩। বাসন পরিষ্কারের জন্য রাসায়নিক দ্রব্যও পাওয়া যায়। ব্লিচ বা এমন কোনও জিনিস দিয়ে কাঠের বোর্ড পরিষ্কার করেন অনেকে। এতেও কিন্তু বোর্ডটি দ্রত নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৪। অনেকে বেসিনে জল জমিয়ে সাবান গুলে বা গামলায় সাবানজলে বোর্ড ডুবিয়ে রাখেন। কারণ সাবান জলে ডুবিয়ে রাখলে তা দ্রুত পরিষ্কার হবে। তবে এ ভাবে বেশি জলে ডুবিয়ে কাঠের জিনিস পরিষ্কার করলে এতে ভিজেভাব রয়ে যাবে। কাঠ নরম হয়ে ভেঙে যেতে পারে। পোকাও হানা দিতে পারে নরম কাঠে।
৫। বাসন মাজার খসখসে জালি দিয়েও বোর্ড ঘষা একেবারেই ঠিক নয়। এতে কাঠের উপর ঘষার দাগ তৈরি হবে। তা ছাড়া কাঠের বোর্ডে ফাটল ধরলে তা থেকে রোগ সংক্রণের আশঙ্কাও কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
কাঠের বোর্ড ভাল রাখার উপায় হল বাসন মাজার সাবান দিয়ে পরিষ্কারের পরে তা রোদে ভাল করে শুকিয়ে নেওয়া। সপ্তাহে এক দিন বা মাসে দু’দিন সামান্য একটু বেকিং সোডা ছড়িয়ে, আধখানা পাতিলেবু দিয়ে বোর্ড ঘষে নিন। সেটি ভাল ভাবে পরিষ্কার হবে।মাঝেমধ্যে বোর্ডে খাবার তেল বুলিয়ে দিলেও এটি ভাল থাকবে।