ট্রাভেল এজেন্সি নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশের খসড়া আইনের কয়েকটি ধারাকে ব্যবসাবিরোধী আখ্যা দিয়ে তা সংশোধনের দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন করেছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নগরীর আলোকা মোড়ে গ্রেটার রাজশাহী অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্সিস (রাটা) এই কর্মসূচির আয়োজন করে। ঘণ্টাব্যাপী এই মানববন্ধনে বৃহত্তর রাজশাহী অঞ্চলের শতাধিক ট্রাভেল এজেন্সির মালিক ও প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, প্রস্তাবিত খসড়া আইনে ট্রাভেল এজেন্সির জন্য ১০ লাখ টাকা জামানত রাখার বিধান এবং বিজনেস টু বিজনেস (বিটুবি) অর্থাৎ এক এজেন্সি থেকে অন্য এজেন্সির কাছে টিকিট বিক্রি নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এই আইন কার্যকর হলে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি ট্রাভেল এজেন্সিগুলো সংকটে পড়বে এবং নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হওয়া বন্ধ হয়ে যাবে বলে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
কর্মসূচিতে রাটার সভাপতি আবুল কালাম আজাদ বলেন, এই খসড়া আইনটি আমাদের জন্য একটি কালো আইন। জামানতের পরিমাণ বৃদ্ধি এবং বিটুবি ব্যবসা বন্ধের মতো অবাস্তব ধারা যুক্ত করে ক্ষদ্র ব্যবসায়ীদের পথে বসানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তিনি এই বিতর্কিত ধারাগুলো বাতিলের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
রাটার সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সাঈদ বলেন, আমরা সরকারের নিয়ম-নীতি মেনেই ব্যবসা করতে চাই। কিন্তু এই আইনের মাধ্যমে আমাদের ব্যবসা করার পথকেই রুদ্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এতে হাজারো মানুষ বেকার হয়ে পড়বে।
সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোসাঃ সুলতানা পারভীনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দও মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন। তারা বলেন, এই আইন প্রণয়নের আগে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি। বক্তারা অবিলম্বে খসড়া আইনের বিতর্কিত ধারাগুলো সংশোধন করে ব্যবসাবান্ধব আইন প্রণয়নের দাবি জানান। অন্যথায়, আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন তারা।
মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নগরীর আলোকা মোড়ে গ্রেটার রাজশাহী অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্সিস (রাটা) এই কর্মসূচির আয়োজন করে। ঘণ্টাব্যাপী এই মানববন্ধনে বৃহত্তর রাজশাহী অঞ্চলের শতাধিক ট্রাভেল এজেন্সির মালিক ও প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, প্রস্তাবিত খসড়া আইনে ট্রাভেল এজেন্সির জন্য ১০ লাখ টাকা জামানত রাখার বিধান এবং বিজনেস টু বিজনেস (বিটুবি) অর্থাৎ এক এজেন্সি থেকে অন্য এজেন্সির কাছে টিকিট বিক্রি নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এই আইন কার্যকর হলে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি ট্রাভেল এজেন্সিগুলো সংকটে পড়বে এবং নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হওয়া বন্ধ হয়ে যাবে বলে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
কর্মসূচিতে রাটার সভাপতি আবুল কালাম আজাদ বলেন, এই খসড়া আইনটি আমাদের জন্য একটি কালো আইন। জামানতের পরিমাণ বৃদ্ধি এবং বিটুবি ব্যবসা বন্ধের মতো অবাস্তব ধারা যুক্ত করে ক্ষদ্র ব্যবসায়ীদের পথে বসানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তিনি এই বিতর্কিত ধারাগুলো বাতিলের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
রাটার সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সাঈদ বলেন, আমরা সরকারের নিয়ম-নীতি মেনেই ব্যবসা করতে চাই। কিন্তু এই আইনের মাধ্যমে আমাদের ব্যবসা করার পথকেই রুদ্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এতে হাজারো মানুষ বেকার হয়ে পড়বে।
সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোসাঃ সুলতানা পারভীনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দও মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন। তারা বলেন, এই আইন প্রণয়নের আগে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা হয়নি। বক্তারা অবিলম্বে খসড়া আইনের বিতর্কিত ধারাগুলো সংশোধন করে ব্যবসাবান্ধব আইন প্রণয়নের দাবি জানান। অন্যথায়, আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন তারা।