ভারতের উত্তর প্রদেশের কানপুরে এক নারীর ওপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে চম্পি নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অভিযোগ, জোরপূর্বক চুমু খাওয়ার চেষ্টা করলে প্রতিরোধ করতে গিয়ে ওই নারীর কামড়ে চম্পির জিহ্বার একটি অংশ কেটে যায়।
পুলিশ জানায়, বিবাহিত চম্পি এবং ওই নারীর মধ্যে আগেও সম্পর্ক ছিল। তবে পরিবারের সিদ্ধান্তে শিগগিরই বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছিলেন ওই নারী। এ কারণে তিনি চম্পির সঙ্গে যোগাযোগ কমিয়ে দেন। এতে চম্পি বিরক্ত হয়ে প্রায়ই তাকে অনুসরণ করতেন।
গত সোমবার বিকেলে ওই নারী স্থানীয় একটি পুকুরের কাছে গেলে চম্পি তাকে অনুসরণ করে সেখানে হাজির হয়। সুযোগ বুঝে সে নারীর শ্লীলতাহানি করে এবং জোর করে চুমু খাওয়ার চেষ্টা চালায়।
প্রচণ্ড বাধা দেওয়া সত্ত্বেও চম্পি জোরাজুরি করায় নারী আত্মরক্ষার্থে তার জিহ্বায় কামড় দেন। এতে জিহ্বার একটি অংশ কেটে পড়ে যায়।
ব্যথায় চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসে এবং খবর পেয়ে পরিবার ছুটে এসে চম্পিকে কমিউনিটি হেলথ সেন্টারে (সিএইচসি) নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে কানপুরের একটি বড় হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কানপুরের ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ দীনেশ ত্রিপাঠি জানান, ঘটনাটি সত্য এবং চম্পির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।
পুলিশ জানায়, বিবাহিত চম্পি এবং ওই নারীর মধ্যে আগেও সম্পর্ক ছিল। তবে পরিবারের সিদ্ধান্তে শিগগিরই বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছিলেন ওই নারী। এ কারণে তিনি চম্পির সঙ্গে যোগাযোগ কমিয়ে দেন। এতে চম্পি বিরক্ত হয়ে প্রায়ই তাকে অনুসরণ করতেন।
গত সোমবার বিকেলে ওই নারী স্থানীয় একটি পুকুরের কাছে গেলে চম্পি তাকে অনুসরণ করে সেখানে হাজির হয়। সুযোগ বুঝে সে নারীর শ্লীলতাহানি করে এবং জোর করে চুমু খাওয়ার চেষ্টা চালায়।
প্রচণ্ড বাধা দেওয়া সত্ত্বেও চম্পি জোরাজুরি করায় নারী আত্মরক্ষার্থে তার জিহ্বায় কামড় দেন। এতে জিহ্বার একটি অংশ কেটে পড়ে যায়।
ব্যথায় চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসে এবং খবর পেয়ে পরিবার ছুটে এসে চম্পিকে কমিউনিটি হেলথ সেন্টারে (সিএইচসি) নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে কানপুরের একটি বড় হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কানপুরের ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ দীনেশ ত্রিপাঠি জানান, ঘটনাটি সত্য এবং চম্পির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।