তালিব বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ফের অভিযান চালাল পাকিস্তানি নিরাপত্তাবাহিনী। আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে গত সপ্তাহের শেষে এক অভিযান চালায় পাকিস্তানি সেনা। ওই অভিযানে বিদ্রোহী গোষ্ঠী ‘তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান’ (টিটিপি)-এর ১৫ জন নিহত হয়েছেন।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত শনি এবং রবিবার খাইবার পাখতুনখোয়ার ডেরা ইসমাইল খান এবং উত্তর ওয়াজ়িরিস্তান জেলায় অভিযান চালানো হয়। ডেরা ইসমাইল জেলায় এক অভিযানে টিটিপি-র ১০ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন টিটিপির অন্যতম শীর্ষনেতা আলম মাহসুদ। তিনি দীর্ঘদিন ধরে পাকিস্তানে ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় ছিলেন। নিহত টিটিপি সদস্যেরা বিদেশি শক্তির থেকে মদত পাচ্ছিল বলে অভিযোগ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর। যদিও কোনও দেশের নাম সরাসরি উল্লেখ করেনি পাকিস্তান। তাঁরা প্রত্যেকেই পাকিস্তানে একাধিক নাশকতার সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে দাবি রাওয়ালপিন্ডির।
খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে মাঝেমধ্যেই পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে তালিবান বিদ্রোহীদের সংঘর্ষ লেগে থাকে। বর্তমানে পাকিস্তানে সক্রিয় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলির মধ্যে অন্যতম টিটিপি। এই বিদ্রোহী গোষ্ঠী মূলত আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশ থেকেই নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করে। পাকিস্তানের দাবি, ২০২১ সালে আফগানিস্তানে তালিবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর তাদের শক্তিও বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের নানা প্রান্তে হামলা, বিস্ফোরণের ঘটনার দায় তারা স্বীকার করেছে। টিটিপি নেতাদের অনেকেই এখন আফগানিস্তানের তালিবানের আশ্রয়ে রয়েছে বলে দাবি ইসলামাবাদের।
রাওয়ালপিন্ডির বিবৃতিতে সরাসরি কোনও দেশের নামোল্লেখ না-করা হলেও অনুমান করা হচ্ছে, আফগানিস্তানের দিকেই ইঙ্গিত করেছে তারা। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে আফগানিস্তানের কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। দু’দেশের মধ্যে সামরিক সংঘর্ষও হয়েছে। এ অবস্থায় দু’দিন ব্যাপী অভিযানে খাইবার পাখতুনখোয়ায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীর কমান্ডার-সহ ১৫ জনকে হত্যা করল পাকিস্তানি বাহিনী।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত শনি এবং রবিবার খাইবার পাখতুনখোয়ার ডেরা ইসমাইল খান এবং উত্তর ওয়াজ়িরিস্তান জেলায় অভিযান চালানো হয়। ডেরা ইসমাইল জেলায় এক অভিযানে টিটিপি-র ১০ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন টিটিপির অন্যতম শীর্ষনেতা আলম মাহসুদ। তিনি দীর্ঘদিন ধরে পাকিস্তানে ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় ছিলেন। নিহত টিটিপি সদস্যেরা বিদেশি শক্তির থেকে মদত পাচ্ছিল বলে অভিযোগ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর। যদিও কোনও দেশের নাম সরাসরি উল্লেখ করেনি পাকিস্তান। তাঁরা প্রত্যেকেই পাকিস্তানে একাধিক নাশকতার সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে দাবি রাওয়ালপিন্ডির।
খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে মাঝেমধ্যেই পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে তালিবান বিদ্রোহীদের সংঘর্ষ লেগে থাকে। বর্তমানে পাকিস্তানে সক্রিয় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলির মধ্যে অন্যতম টিটিপি। এই বিদ্রোহী গোষ্ঠী মূলত আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশ থেকেই নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করে। পাকিস্তানের দাবি, ২০২১ সালে আফগানিস্তানে তালিবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর তাদের শক্তিও বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের নানা প্রান্তে হামলা, বিস্ফোরণের ঘটনার দায় তারা স্বীকার করেছে। টিটিপি নেতাদের অনেকেই এখন আফগানিস্তানের তালিবানের আশ্রয়ে রয়েছে বলে দাবি ইসলামাবাদের।
রাওয়ালপিন্ডির বিবৃতিতে সরাসরি কোনও দেশের নামোল্লেখ না-করা হলেও অনুমান করা হচ্ছে, আফগানিস্তানের দিকেই ইঙ্গিত করেছে তারা। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে আফগানিস্তানের কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। দু’দেশের মধ্যে সামরিক সংঘর্ষও হয়েছে। এ অবস্থায় দু’দিন ব্যাপী অভিযানে খাইবার পাখতুনখোয়ায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীর কমান্ডার-সহ ১৫ জনকে হত্যা করল পাকিস্তানি বাহিনী।