নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে অবৈধ যোগাযোগ এবং রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে দুইজনকে গ্রেফতার করেছে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা শাখা পুলিশ (ডিবি)।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ১২টার থেকে বিকাল সোয়া ৫টা পর্যন্ত মোহনপুর থানা ও নগরীর লক্ষীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মোঃ শাহজাহান আলী (৪৯) এবং রায়ঘাটি ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক সূর্য্য কান্ত হালদার (৪৯)।
বুধবার দুপরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোহনপুর থানা এলাকা থেকে শাহজাহান আলীকে আটক করা হয়। তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন যাচাই করে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্যদের সঙ্গে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
শাহজাহানের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে একই দিন বিকাল সোয়া ৫টার দিকে নগরীর লক্ষীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে সূর্য্য কান্ত হালদারকে গ্রেফতার করা হয়।
ডিবির অভিযোগ, সূর্য্য কান্তও ফেসবুক, টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ ও তথ্য আদান-প্রদান করতেন। তার বাসায় নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী এবং কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের সদস্যরা গোপন বৈঠক করে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র করত বলে স্বীকার করেছে।
জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, গ্রেফতারকৃত দুই আসামি এবং মামলার পলাতক ও অজ্ঞাতনামা সহযোগীরা দেশের বিভিন্ন জেলার নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের অনলাইনে একত্রিত করে রাষ্ট্রের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্র, নাশকতা ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্ররোচণা, অনলাইন সভার আয়োজন এবং রাষ্ট্রবিরোধী বার্তা প্রচারের মতো কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব অনলাইন সভায় ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য দিতেন, যা আসামিরা শুনত এবং তাদের পরিচিত মহলে ছড়িয়ে দিত।
গ্রেফতারকৃত দুই আসামির বিরুদ্ধে শাহমখদুম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রত্যেকের বিরুদ্ধে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ১২টার থেকে বিকাল সোয়া ৫টা পর্যন্ত মোহনপুর থানা ও নগরীর লক্ষীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মোঃ শাহজাহান আলী (৪৯) এবং রায়ঘাটি ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক সূর্য্য কান্ত হালদার (৪৯)।
বুধবার দুপরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর ক্রাইম এন্ড অপস), মোঃ গাজিউর রহমান, পিপিএম।
তিনি জানান, মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোহনপুর থানা এলাকা থেকে শাহজাহান আলীকে আটক করা হয়। তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন যাচাই করে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্যদের সঙ্গে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
শাহজাহানের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে একই দিন বিকাল সোয়া ৫টার দিকে নগরীর লক্ষীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে সূর্য্য কান্ত হালদারকে গ্রেফতার করা হয়।
ডিবির অভিযোগ, সূর্য্য কান্তও ফেসবুক, টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ ও তথ্য আদান-প্রদান করতেন। তার বাসায় নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী এবং কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের সদস্যরা গোপন বৈঠক করে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র করত বলে স্বীকার করেছে।
জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, গ্রেফতারকৃত দুই আসামি এবং মামলার পলাতক ও অজ্ঞাতনামা সহযোগীরা দেশের বিভিন্ন জেলার নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের অনলাইনে একত্রিত করে রাষ্ট্রের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্র, নাশকতা ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্ররোচণা, অনলাইন সভার আয়োজন এবং রাষ্ট্রবিরোধী বার্তা প্রচারের মতো কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব অনলাইন সভায় ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য দিতেন, যা আসামিরা শুনত এবং তাদের পরিচিত মহলে ছড়িয়ে দিত।
গ্রেফতারকৃত দুই আসামির বিরুদ্ধে শাহমখদুম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রত্যেকের বিরুদ্ধে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।