মুশফিকুর রহিমের রেকর্ডগড়া সেঞ্চুরি আর লিটন দাসের ক্যারিয়ারের পঞ্চম শতকে ভর করে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৪৭৬ রানের বড় সংগ্রহ গড়েছে বাংলাদেশ। আয়ারল্যান্ডের হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল ছিলেন অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইন, তুলে নিয়েছেন তাঁর ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় পাঁচ উইকেট।
দ্বিতীয় দিনের খেলায় মুশফিক শততম টেস্টে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি তুলে নেন। ১০৬ রানে পৌঁছে হাম্প্রেসের বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরার আগে লিটন দাসের সঙ্গে গড়েন ১০৮ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি। মুশফিক আউট হলে ৩১০ রানে পড়ে পঞ্চম উইকেট।
এরপর ইনিংসের দায়িত্ব নেন লিটন। শুরু থেকে আত্মবিশ্বাসী থাকা ডানহাতি ব্যাটারটি তুলে নেন তাঁর ক্যারিয়ারের পঞ্চম শতক। ৮ চার ও ২ ছক্কায় গড়া তাঁর ১২৮ রানের দারুণ ইনিংস বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে দেয়।
লিটনের সঙ্গে মিরাজও গড়ে তোলেন আরেকটি ১৩৩ রানের জুটি। যেখানে মিরাজের অবদান ছিল ৪৭। তবে গ্যাভিন হোয়ের বলে অযথা শট খেলতে গিয়ে উইকেট বিলিয়ে দেন মিরাজ, আর এ জুটির ইতি ঘটে।
এই আউটের পর খুব দ্রুতই বদলে যায় ম্যাচের গতি। মাত্র ৪ বলের ব্যবধানে লিটন ও মিরাজ দুজনই ফিরে গেলে ছন্দপতন ঘটে বাংলাদেশ শিবিরে। হোয়েকে সুইপ করতে গিয়ে লিটন টপ-এজে স্লিপে ক্যাচ দেন পল স্টার্লিংকে—তাতেই শেষ হয় তাঁর ইনিংস।
এই ধাক্কার পর ৪৩৩ রানে পড়ে সাত নম্বর উইকেট।
শেষদিকে ব্যাট করতে নেমে স্কোর খুব বেশি এগিয়ে নিতে পারেননি নতুন দুই ব্যাটার তাইজুল ইসলাম ও হাসান মুরাদ। হোয়ের বলে ৪ রান করে বোল্ড হন তাইজুল, আর তাই বড় সংগ্রহ তুলে নিলেও ইনিংসটি আরও দীর্ঘায়িত করতে পারেনি বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় দিনের খেলায় মুশফিক শততম টেস্টে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি তুলে নেন। ১০৬ রানে পৌঁছে হাম্প্রেসের বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরার আগে লিটন দাসের সঙ্গে গড়েন ১০৮ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি। মুশফিক আউট হলে ৩১০ রানে পড়ে পঞ্চম উইকেট।
এরপর ইনিংসের দায়িত্ব নেন লিটন। শুরু থেকে আত্মবিশ্বাসী থাকা ডানহাতি ব্যাটারটি তুলে নেন তাঁর ক্যারিয়ারের পঞ্চম শতক। ৮ চার ও ২ ছক্কায় গড়া তাঁর ১২৮ রানের দারুণ ইনিংস বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে দেয়।
লিটনের সঙ্গে মিরাজও গড়ে তোলেন আরেকটি ১৩৩ রানের জুটি। যেখানে মিরাজের অবদান ছিল ৪৭। তবে গ্যাভিন হোয়ের বলে অযথা শট খেলতে গিয়ে উইকেট বিলিয়ে দেন মিরাজ, আর এ জুটির ইতি ঘটে।
এই আউটের পর খুব দ্রুতই বদলে যায় ম্যাচের গতি। মাত্র ৪ বলের ব্যবধানে লিটন ও মিরাজ দুজনই ফিরে গেলে ছন্দপতন ঘটে বাংলাদেশ শিবিরে। হোয়েকে সুইপ করতে গিয়ে লিটন টপ-এজে স্লিপে ক্যাচ দেন পল স্টার্লিংকে—তাতেই শেষ হয় তাঁর ইনিংস।
এই ধাক্কার পর ৪৩৩ রানে পড়ে সাত নম্বর উইকেট।
শেষদিকে ব্যাট করতে নেমে স্কোর খুব বেশি এগিয়ে নিতে পারেননি নতুন দুই ব্যাটার তাইজুল ইসলাম ও হাসান মুরাদ। হোয়ের বলে ৪ রান করে বোল্ড হন তাইজুল, আর তাই বড় সংগ্রহ তুলে নিলেও ইনিংসটি আরও দীর্ঘায়িত করতে পারেনি বাংলাদেশ।