মক্কার কুরাইশরা আরব উপদ্বীপে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য পরিচিত ছিল। শীতের বাণিজ্য কাফেলা যেত ইয়েমেনে, আর গ্রীষ্মের কাফেলা যেত শামে। এ দীর্ঘ যাত্রার পথে নানা ঝুঁকি থাকলেও আল্লাহ তাদের জন্য পথ নিরাপদ করে দিয়েছিলেন।
রিজিক ও নিরাপত্তার এই অনন্য অনুগ্রহের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে সুরা কুরাইশে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন—তারা যেন কাবার প্রভুর ইবাদত করে, যিনি তাদের ক্ষুধা থেকে রক্ষা করেছেন এবং ভয়-ভীতি থেকে নিরাপত্তা দিয়েছেন।
এই সূরার মূল শিক্ষা হলো, পাওয়া নিয়ামতের প্রতি কৃতজ্ঞতা শুধু মুখে স্বীকারোক্তি নয়; বরং আল্লাহর আদেশ মেনে চলা, নিয়মিত ইবাদত করা এবং নৈতিক জীবনের মাধ্যমে সেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।
কুরাইশদের মতোই আজও মানুষের জীবন-জীবিকার নিরাপত্তা, রিজিকের ব্যবস্থা, শান্ত পরিবেশ—সবই আল্লাহর দান। এসব অনুগ্রহের প্রতি সত্যিকার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ পায় যখন মানুষ তার রবের প্রতি নিবেদিত থাকে এবং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তার নির্দেশ অনুসরণ করে।
সুরা কুরাইশ আমাদের মনে করিয়ে দেয়—কৃতজ্ঞতার প্রকৃত রূপ হলো বিনয়, আনুগত্য ও ইবাদতের ধারাবাহিকতা; আর এ পথই মানুষকে শান্তি ও নিরাপত্তার জীবনে পৌঁছে দেয়।
রিজিক ও নিরাপত্তার এই অনন্য অনুগ্রহের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে সুরা কুরাইশে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন—তারা যেন কাবার প্রভুর ইবাদত করে, যিনি তাদের ক্ষুধা থেকে রক্ষা করেছেন এবং ভয়-ভীতি থেকে নিরাপত্তা দিয়েছেন।
এই সূরার মূল শিক্ষা হলো, পাওয়া নিয়ামতের প্রতি কৃতজ্ঞতা শুধু মুখে স্বীকারোক্তি নয়; বরং আল্লাহর আদেশ মেনে চলা, নিয়মিত ইবাদত করা এবং নৈতিক জীবনের মাধ্যমে সেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।
কুরাইশদের মতোই আজও মানুষের জীবন-জীবিকার নিরাপত্তা, রিজিকের ব্যবস্থা, শান্ত পরিবেশ—সবই আল্লাহর দান। এসব অনুগ্রহের প্রতি সত্যিকার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ পায় যখন মানুষ তার রবের প্রতি নিবেদিত থাকে এবং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তার নির্দেশ অনুসরণ করে।
সুরা কুরাইশ আমাদের মনে করিয়ে দেয়—কৃতজ্ঞতার প্রকৃত রূপ হলো বিনয়, আনুগত্য ও ইবাদতের ধারাবাহিকতা; আর এ পথই মানুষকে শান্তি ও নিরাপত্তার জীবনে পৌঁছে দেয়।