
জয়পুরহাটের নিখোঁজের সাত দিন পর চার বছরের ছোট্ট রদিয়ার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (৩০ মে) রাতে কালাই উপজেলার হিমাইল গ্রামের এক সেপটিক ট্যাংক থেকে রদিয়া আক্তার ওহির লাশ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে সৎমা সোনিয়া (২৫) রদিয়াকে হত্যার লোমহর্ষ বর্ণনা দিয়েছেন। তাঁর তথ্যের ভিত্তিতে রদিয়ার লাশের খোঁজ পান তাঁরা।
পুলিশ জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় রদিয়ার সৎমা সোনিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়। এছাড়া শিশুটির চাচা রনি ও সৎ নানা জিয়া কসাইকেও থানায় আনা হয়। সোনিয়াকে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ আরও জানায়, ২৪ মে দুপুরে নানাবাড়ি থেকে মাত্র এক-দুই মিনিটের দূরত্বে দাদা-দাদির বাড়িতে বেড়াতে যায় রদিয়া। সেখানেই সোনিয়া তাকে কৌশলে নিজের ঘরে ডেকে নিয়ে যান। এরপর বালিশচাপা দিয়ে তাকে হত্যা করে। পরে লাশটি বাড়ির পায়খানার সেপটিক ট্যাংকে ফেলে রাখেন। ওই সময় শিশুটির বাবা মাঠে ধান কাটছিলেন, আর দাদা-দাদি গিয়েছিলেন ঘাস আনতে।
রদিয়ার মা আর্জিনা (২৭), দীর্ঘদিন ধরে স্বামীর বাড়ির কাছাকাছি নিজের বাবার বাড়িতে মেয়েকে নিয়ে থাকতেন। প্রায় প্রতিদিনই রদিয়া হেঁটে যেত দাদা-দাদির বাড়িতে। রদিয়া হত্যার ঘটনায় পুরো এলাকায় শোক আর ক্ষোভে নেমে এসেছে নীরব বিষাদ। স্থানীয়রা বলছেন, এমন পাশবিক কাজ কীভাবে করা সম্ভব, তা-ও নিজের ঘরের শিশুর সঙ্গে?’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এ ঘটনায় শিশু রদিয়ার মা আর্জিনা বাদী হয়ে শনিবার (৩১ মে) কালাই থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হবে।’
শুক্রবার (৩০ মে) রাতে কালাই উপজেলার হিমাইল গ্রামের এক সেপটিক ট্যাংক থেকে রদিয়া আক্তার ওহির লাশ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে সৎমা সোনিয়া (২৫) রদিয়াকে হত্যার লোমহর্ষ বর্ণনা দিয়েছেন। তাঁর তথ্যের ভিত্তিতে রদিয়ার লাশের খোঁজ পান তাঁরা।
পুলিশ জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় রদিয়ার সৎমা সোনিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়। এছাড়া শিশুটির চাচা রনি ও সৎ নানা জিয়া কসাইকেও থানায় আনা হয়। সোনিয়াকে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ আরও জানায়, ২৪ মে দুপুরে নানাবাড়ি থেকে মাত্র এক-দুই মিনিটের দূরত্বে দাদা-দাদির বাড়িতে বেড়াতে যায় রদিয়া। সেখানেই সোনিয়া তাকে কৌশলে নিজের ঘরে ডেকে নিয়ে যান। এরপর বালিশচাপা দিয়ে তাকে হত্যা করে। পরে লাশটি বাড়ির পায়খানার সেপটিক ট্যাংকে ফেলে রাখেন। ওই সময় শিশুটির বাবা মাঠে ধান কাটছিলেন, আর দাদা-দাদি গিয়েছিলেন ঘাস আনতে।
রদিয়ার মা আর্জিনা (২৭), দীর্ঘদিন ধরে স্বামীর বাড়ির কাছাকাছি নিজের বাবার বাড়িতে মেয়েকে নিয়ে থাকতেন। প্রায় প্রতিদিনই রদিয়া হেঁটে যেত দাদা-দাদির বাড়িতে। রদিয়া হত্যার ঘটনায় পুরো এলাকায় শোক আর ক্ষোভে নেমে এসেছে নীরব বিষাদ। স্থানীয়রা বলছেন, এমন পাশবিক কাজ কীভাবে করা সম্ভব, তা-ও নিজের ঘরের শিশুর সঙ্গে?’
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এ ঘটনায় শিশু রদিয়ার মা আর্জিনা বাদী হয়ে শনিবার (৩১ মে) কালাই থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হবে।’