চট্টগ্রাম মহানগরীর সদরঘাট থানাধীন কদমতলী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে অনুমোদনবিহীন ও ঝুঁকিপূর্ণ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম তৈরির দায়ে একটি প্রতিষ্ঠানকে ১২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একই সঙ্গে বিপুল পরিমাণ অবৈধ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে।
র্যাব-৭, চট্টগ্রাম সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, কদমতলী এলাকায় ‘ওয়ানপ্লাস’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই ঝুঁকিপূর্ণ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছে।
এমন তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত র্যাব-৭, চট্টগ্রাম ও র্যাব সদর দপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং বিএসটিআই প্রতিনিধির সমন্বয়ে সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে ওয়ানপ্লাস কোম্পানি থেকে বিপুল পরিমাণ অনুমোদনবিহীন ও ঝুঁকিপূর্ণ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ লাখ টাকা জরিমানা করেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন র্যাব সদর দপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু হাসান। অভিযানে বিএসটিআইয়ের ফিল্ড অফিসার প্রকৌশলী মো. হাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে র্যাব-৭, চট্টগ্রামের একটি চৌকস দল অংশ নেয়।
র্যাব-৭ জানায়, জব্দকৃত বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদির বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। জনস্বার্থে ভোক্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য উৎপাদন ও বিপণনের বিরুদ্ধে এ ধরনের ভ্রাম্যমাণ আদালত ও অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
র্যাব-৭, চট্টগ্রাম সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, কদমতলী এলাকায় ‘ওয়ানপ্লাস’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই ঝুঁকিপূর্ণ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছে।
এমন তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত র্যাব-৭, চট্টগ্রাম ও র্যাব সদর দপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং বিএসটিআই প্রতিনিধির সমন্বয়ে সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে ওয়ানপ্লাস কোম্পানি থেকে বিপুল পরিমাণ অনুমোদনবিহীন ও ঝুঁকিপূর্ণ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ লাখ টাকা জরিমানা করেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন র্যাব সদর দপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু হাসান। অভিযানে বিএসটিআইয়ের ফিল্ড অফিসার প্রকৌশলী মো. হাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে র্যাব-৭, চট্টগ্রামের একটি চৌকস দল অংশ নেয়।
র্যাব-৭ জানায়, জব্দকৃত বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদির বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। জনস্বার্থে ভোক্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য উৎপাদন ও বিপণনের বিরুদ্ধে এ ধরনের ভ্রাম্যমাণ আদালত ও অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।