নিয়ম যেখানে কাজ শেষ করে বিল উত্তোলন করার,সেখানে কাজ শেষ না করেই বিল তুলে নিয়ে লাপাত্তা হয়েছেন এক ঠিকাদার। ঘটনাটি ঘটেেছ ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরে।
জানাযায়, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরে আওতায় একটি প্যাকেজে ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ওয়াশব্লক নির্মাণের টেন্ডার আহবান করা হয়। সে অনুযায়ী মোস্তাফিজুর রহমান নামের এক ঠিকাদার ৫ বছর আগে কাজ শুরু করে ৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। কার্যাদেশ অনুযায়ী কাজ প্রাপ্তির ৮-১০ মাসের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু কাজ শেষ না করেই সংশ্লিষ্ঠ্য ঠিকাদার বিল তুলে লাপাত্তা হয়ে যায়।
অঝোরে পড়ে রয়েছে ট্রেন্ডার হওয়া উপজেলার ৩টি প্রতিষ্ঠান কাতিহার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,বাঁশনাহার গুচ্ছ গ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ভবানীপুর
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অফিস সূত্রে জানাযায় ৩টি ওয়াশব্লকের মোট বরাদ্দ ৪২ লক্ষ টাকা। বিদ্যালয়গুলোতে গিয়ে দেখা যায়, ঠিকাদার সামান্যতম কাজ করে
লাপাত্তা হয়ে গেছে। দূভোগে পড়েছে শিক্ষার্থীসহ শিক্ষকরা।
এব্যাপারে বাঁশনাহার গুচ্ছগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইকবাল হোসেন বলেন, সাংবাদিক ভাই কার কথা কে শোনে শিক্ষা অফিস ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অফিসে ধর্না দিয়েও কাজ হচ্ছেনা। ঠিকাদার কে তাও জানিনা।
এ বিষয়ে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারি প্রকোশলী রোকনুজ্জামান, ওয়াশব্লকের তথ্য দিতে গড়িমসি করেন বলেন, আমি সদ্য ৩মাস আগে যোগদান করেছি। এ টেন্ডারের তেমন কোন তথ্য আমার কাছে নেই, আমি সপ্তাহে ২দিন এখানে অফিস করি। এটা জেলা নির্বাহি প্রকৌশলীর কাছে আছে।
এব্যাপরে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আমি ঠিকাদারকে খুজে পাচ্ছিনা, আর জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীকে বলেও কাজ হচ্ছেনা। যা
আমি মাসিক সমন্বয় সভায় একাধিকবার বলেছি।
জানাযায়, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরে আওতায় একটি প্যাকেজে ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ওয়াশব্লক নির্মাণের টেন্ডার আহবান করা হয়। সে অনুযায়ী মোস্তাফিজুর রহমান নামের এক ঠিকাদার ৫ বছর আগে কাজ শুরু করে ৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। কার্যাদেশ অনুযায়ী কাজ প্রাপ্তির ৮-১০ মাসের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু কাজ শেষ না করেই সংশ্লিষ্ঠ্য ঠিকাদার বিল তুলে লাপাত্তা হয়ে যায়।
অঝোরে পড়ে রয়েছে ট্রেন্ডার হওয়া উপজেলার ৩টি প্রতিষ্ঠান কাতিহার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,বাঁশনাহার গুচ্ছ গ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ভবানীপুর
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অফিস সূত্রে জানাযায় ৩টি ওয়াশব্লকের মোট বরাদ্দ ৪২ লক্ষ টাকা। বিদ্যালয়গুলোতে গিয়ে দেখা যায়, ঠিকাদার সামান্যতম কাজ করে
লাপাত্তা হয়ে গেছে। দূভোগে পড়েছে শিক্ষার্থীসহ শিক্ষকরা।
এব্যাপারে বাঁশনাহার গুচ্ছগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইকবাল হোসেন বলেন, সাংবাদিক ভাই কার কথা কে শোনে শিক্ষা অফিস ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অফিসে ধর্না দিয়েও কাজ হচ্ছেনা। ঠিকাদার কে তাও জানিনা।
এ বিষয়ে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারি প্রকোশলী রোকনুজ্জামান, ওয়াশব্লকের তথ্য দিতে গড়িমসি করেন বলেন, আমি সদ্য ৩মাস আগে যোগদান করেছি। এ টেন্ডারের তেমন কোন তথ্য আমার কাছে নেই, আমি সপ্তাহে ২দিন এখানে অফিস করি। এটা জেলা নির্বাহি প্রকৌশলীর কাছে আছে।
এব্যাপরে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আমি ঠিকাদারকে খুজে পাচ্ছিনা, আর জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীকে বলেও কাজ হচ্ছেনা। যা
আমি মাসিক সমন্বয় সভায় একাধিকবার বলেছি।