বগুড়ায় জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে হত্যা, বিস্ফোরক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাসহ একাধিক মামলার পলাতক ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা সবাই নিষিদ্ধ কার্যক্রম আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত ১২ ঘণ্টায় জেলার বিভিন্ন এলাকায় চালানো অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এরমধ্যে বগুড়া সদর থানায় তিনজন, শাজাহানপুরে চারজন, সারিয়াকান্দিতে পাঁচজন এবং ধুনটে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার বিকেলে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বগুড়া জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার রহমান।
গ্রেপ্তাররা হলেন বগুড়া পৌরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম (৪৫), শিবগঞ্জ উপজেলার চাঁপাচিল গ্রামের পিরব ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি জহরুল ইসলাম (৩৮) এবং নন্দীগ্রাম উপজেলার ৩ নম্বর ভাটরা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সদস্য জাকিরুল ইসলাম (৫৬)। এদিকে শাজাহানপুরে স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও যুবলীগ নেতাসহ মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা হলেন শাজাহানপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য মেহেদুল ইসলাম মেহেদী (৪১), উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য জাহিদুর রহমান (৪৭), উপজেলা কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু জাফর (৪২) এবং উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহাবুল ইসলাম (৪৫)।
অপরদিকে সারিয়াকান্দি উপজেলায় অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের সংগঠনের পাঁচজন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন সারিয়াকান্দি পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি কোরবান আলী, ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক জনি আহম্মেদ, ফুলবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সদস্য আব্দুল হান্নান, নারচী ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি ফজলুল হক, চন্দনবাইশা ইউনিয়নের শফিউল ইসলাম মনির।
এ ছাড়া ধুনটে ককটেল হামলা চালিয়ে গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে উপজেলার এলাঙ্গী ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সেকেন্দার আলীকে (৬০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ কর্মকর্তা আতোয়ার রহমান জানান, আসামিদের গ্রেপ্তারের পর আইনগত প্রক্রিয়া শেষে বুধবার আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত ১২ ঘণ্টায় জেলার বিভিন্ন এলাকায় চালানো অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এরমধ্যে বগুড়া সদর থানায় তিনজন, শাজাহানপুরে চারজন, সারিয়াকান্দিতে পাঁচজন এবং ধুনটে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার বিকেলে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বগুড়া জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার রহমান।
গ্রেপ্তাররা হলেন বগুড়া পৌরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম (৪৫), শিবগঞ্জ উপজেলার চাঁপাচিল গ্রামের পিরব ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি জহরুল ইসলাম (৩৮) এবং নন্দীগ্রাম উপজেলার ৩ নম্বর ভাটরা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সদস্য জাকিরুল ইসলাম (৫৬)। এদিকে শাজাহানপুরে স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও যুবলীগ নেতাসহ মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা হলেন শাজাহানপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য মেহেদুল ইসলাম মেহেদী (৪১), উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য জাহিদুর রহমান (৪৭), উপজেলা কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু জাফর (৪২) এবং উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহাবুল ইসলাম (৪৫)।
অপরদিকে সারিয়াকান্দি উপজেলায় অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের সংগঠনের পাঁচজন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন সারিয়াকান্দি পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি কোরবান আলী, ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক জনি আহম্মেদ, ফুলবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সদস্য আব্দুল হান্নান, নারচী ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি ফজলুল হক, চন্দনবাইশা ইউনিয়নের শফিউল ইসলাম মনির।
এ ছাড়া ধুনটে ককটেল হামলা চালিয়ে গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে উপজেলার এলাঙ্গী ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সেকেন্দার আলীকে (৬০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ কর্মকর্তা আতোয়ার রহমান জানান, আসামিদের গ্রেপ্তারের পর আইনগত প্রক্রিয়া শেষে বুধবার আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।