ডিমের সাদা অংশে মেলে রাইবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম এবং পটাসিয়াম। সঙ্গে প্রোটিন তো রয়েছেই। অন্যদিকে ডিমের কুসুমে পাওয়া যায় প্রোটিন, বি কমপ্লেক্স ভিটামিন এবং ফলিক অ্যাসিড। সব উপাদানই চুলের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য জরুরি।
লিভ ইন কন্ডিশনার হিসেবে
শ্যাম্পু করার পর লিভ ইন কন্ডিশনার হিসেবে ডিমের কুসুম ব্যবহার করতে পারেন। ১০-১৫ মিনিট রেখে হালকা গরম পানিতে ধুয়ে নিন। তারপর লিভ-ইন কন্ডিশনার লাগিয়ে নিন চুলে। যদি মনে হয় চুল ধোওয়ার পর গন্ধ আসছে, তাহলে ডিমের কুসুমের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন।
চুলের বৃদ্ধি বাড়াতে
চুল ঘন ও মজবুত করতে চাইলে এবং চুলের বৃদ্ধি বাড়াতে চাইলে কুসুমের সঙ্গে আমন্ড অয়েল মিশিয়ে চুলে লাগান।
চুল নরম করতে
গোটা ডিম কুসুমসহ ফেটিয়ে নিন লেবুর রস ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে। চুলে লাগিয়ে অপাক্ষা করুন। ৪০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
শুষ্ক চুলের যত্নে
ডিমের কুসুমের সঙ্গে মধু মিশিয়ে চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন।
খুশকি দূর করতে
ডিমের কুসুমের সঙ্গে নিম অয়েল মিশিয়ে চুলে লাগান। কিছুক্ষণ পর ভেষজ শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন চুল। খুশকি দূর হবে।
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল মাস্ক হিসেবে
২টি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি চুলে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন শ্যাম্পু দিয়ে।