২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ০৮:১৭:৪৯ পূর্বাহ্ন


নিউ ইয়র্কে চট্রগ্রাম সমিতির ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন
ইমা এলিস, নিউ ইয়র্ক
  • আপডেট করা হয়েছে : ১১-১০-২০২২
নিউ ইয়র্কে চট্রগ্রাম সমিতির ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন নিউ ইয়র্কে চট্রগ্রাম সমিতির ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন


প্রতিবছরের ন্যায় এবারো যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে চিটাগাং অ্যাসোসিয়েশন অব নর্থ আমেরিকা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে পালন করেছে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। গত রবিবার (৯  অক্টোবর) সন্ধ্যায় ব্রুকলিনের পিএস ১৭৯ স্কুলের-এর মিলনায়তনে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে শতশত মুসল্লি অংশ নেন। 

মাহফিল শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন চিটাগাং অ্যাসোসিয়েশন অব নর্থ আমেরিকা'র সভাপতি মনির আহমদ। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্রগ্রাম সমিতির সাবেক সভাপতি মো হানিফ, সাবেক সভাপতি কাজী শাখাওয়াত হোসেন আজম, সাবেক নির্বাচন কমিশনার সৈয়দ এম রেজা, বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি আব্দুর রব মিয়া, মিরসরাই সমতির সাবেক সভাপতি কাজী আশরাফ হোসেন নয়ন, এটর্নি মঈন চৌধুরী, আবু তালেব চান্দু, আহবায়ক মোঃ আবু তাহের, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আরিফুল ইসলাম, প্রধান সমন্বয়কারী আবু কাশেম, সমন্বয়কারী মোঃ আইয়ুব আলী আনসারী, চট্রগ্রাম সমিতির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি মাকসুদুল হক চৌধুরী, সাদস সচিব মীর কাদের রাসেল, যুগ্ম সচিব মোঃ ইকবাল হোসেন ও সাবেক সহ-সভাপতি তারেকুল হায়দায় চৌধুরী প্রমুখ।

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)এর মিলাদ মাহফিলে আগত অতিথিদের চট্রগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান এর মাধ্যমে আপ্যায়ন করা হয়।

মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবন ও আদর্শ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন নিউ কার্ক ব্রুকলিনের বেলাল মসজিদের খতিব ড. মুফতি সৈয়দ আনসারুল করিম আল আজহারী ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ব বিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ও লেখক-গবেষক আলহাজ আল্লামা মুহাম্মদ এমদাদুল হক।

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনী ব্যাখ্যা করে মাহফিলে উপস্থিত ইসলামিক চিন্তাবিদ ও বক্তাগন বলেন, ১২ রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। মানবজাতির শিরোমণি মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস। দিনটি মুসলিম উম্মাহর কাছে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) নামে পরিচিত। পৃথিবীবাসীর জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতস্বরূপ সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ মহানবী (সা.) ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল আরবের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন।

আইয়ামে জাহেলিয়াতের সেই যুগে মানুষকে আলোর পথ দেখিয়ে ৬৩ বছর বয়সে একই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেন। দিনটি মুসলিম উম্মাহ বিশেষ তাৎপর্যসহকারে পালন করে আসছে।