১৭ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার, ০৩:২৪:০৫ পূর্বাহ্ন


কানেকটিকাটে বাংলাদেশি ফ্রেন্ডস সোসাইটির 'থ্যাঙ্কস গিভিং' উদযাপন
ইমা এলিস/ বাংলা প্রেস, নিউ ইয়র্ক:
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৬-১১-২০২২
কানেকটিকাটে বাংলাদেশি ফ্রেন্ডস সোসাইটির 'থ্যাঙ্কস গিভিং' উদযাপন কানেকটিকাটে বাংলাদেশি ফ্রেন্ডস সোসাইটির 'থ্যাঙ্কস গিভিং' উদযাপন


যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাট অঙ্গরাজ্যে কৃতজ্ঞতাজ্ঞাপন দিবস বা থ্যাঙ্কস গিভিং ডে উদযাপন করেছে বাংলাদেশি আমেরিকান ফ্রেন্ডস সোসাইটি (বাফস)।গত বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) বৃস্টলের একটি মিলনায়তনে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম হলি ডে থ্যাঙ্কস গিভিং উদযাপনের বর্নিল এই আয়োজনে কানেকটিকাটের প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলে। সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগঠনের সদস্য তাদের পরিবারবর্গ ছাড়াও কানেকটিকাটের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ গ্রহন নেন। এ খবর জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম বাংলা প্রেস।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরান তেলাওয়াতসহ বাংলাদেশ ও আমেরিকার জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম নিপুন ও শাহরিয়ার রহমান আরিফের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত থ্যাঙ্কস গিভিং ডে উদযাপন অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন স্বপন ও সাধারন সম্পাদক একেএম মেজবাহ উদ্দিন। এ সময় মঞ্চে সংগঠনের অন্যান্য সাদস্যদের সাথেও পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। এরা হলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট আলমগীর কবির লাভলু, মোহাম্মদ মনসুর, শহীদ চৌধুরী, সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন স্বপন ও সাধারন সম্পাদক একেএম মেজবাহ উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম নিপুন, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মহিউদ্দিন এম চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ মোহাঃ আরজু, গণসংযোগ সম্পাদক রবিউল আলম সুমন, ক্রীড়া সম্পাদক এম কবীর মঞ্জু, নির্বাহী সদস্য এস এম আজিজ রহমান, মোহাঃ হোসেন, ও হুমায়ুন কবীর প্রমুখ।    

বাফস'র সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন স্বপন বলেন, বাংলাদেশি আমেরিকান ফ্রেন্ডস সোসাইটি (বাফস)গঠনের পর থেকে আমরা কানেকটিকাটের প্রবাসীদের ব্যাপক সাড়া ও সহযোগিতা পেয়েছি। আগামীতে আপনাদের সহযোগিতা পেলে আমরা আগামীতে বড় পরিসরে প্রবাসীদের জন্য বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে সক্ষম হবো।  

কানেকটিকাটে সদ্য গঠিত বাংলা গানের ব্যান্ড 'সাদা কালো'র শিল্পী মার্ক হাওলাদার রনি, তারেক চৌধুরীসহ সহযোগী শিল্পীরা অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। কবিতা আবৃত্তি করেন বাহাউদ্দিন পিয়াল। অনুষ্ঠান শেষে বাঙালিদের ঐতিহ্যবাহী খাবারে অতিথিদের আপ্যায়ন করা হয় এবং সবশেষে র‍্যাফেল ড্র'র মাধ্যমে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়।