দেশে করোনায় এ পর্যন্ত ২৮ হাজার ৭৭১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে ৩০ শতাংশ ৬১ থেকে ৭০ বছর বয়সী। এটিই সর্বোচ্চ মৃত্যু। শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শূন্য থেকে ১০ বছর বয়সী ৮৪ জন, অর্থাৎ ০.২৯ শতাংশ; ১১ থেকে ২০ বছর বয়সী ১৯৩ জন, অর্থাৎ ০.৬৭ শতাংশ; ২১ থেকে ৩০ বয়সী ৬৭৪ জন, অর্থাৎ ২.৩৪ শতাংশ; ৩১ থেকে ৪০ বয়সী ১ হাজার ৬৯৫ জন, অর্থাৎ ৫.৮৯ শতাংশ; ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সী ৩ হাজার ৩৮৭ জন, অর্থাৎ ১১.৭৭ শতাংশ; ৫১ থেকে ৬০ বছর বয়সী ৬ হাজার ৭৪২ জন, অর্থাৎ ২৩.৪৩ শতাংশ; ৬১ থেকে ৭০ বছর বয়সী ৮ হাজার ৯১২ জন, অর্থাৎ ৩০.৯৮ শতাংশ; ৭১ থেকে ৮০ বছর বয়সী ৫ হাজার ১৮জন, অর্থাৎ ১৭.৪৪ শতাংশ; ৮১ থেকে ৯০ বছর বয়সী ১ হাজার ৬৭২ জন, অর্থাৎ ৫.৮১ শতাংশ; ৯১ থেকে ১০০ বছর বয়সী ৩৫৯ জন, অর্থাৎ ১.২৫ শতাংশ এবং ১০০ এর ওপরে ৩৫ জন, অর্থাৎ ০.১২ শতাংশ মানুষের করোনায় মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত ২৮ হাজার ৭৭১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
একই সময়ে ৩৪ হাজার ৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৫ হাজার ২৬৮ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ। আর দেশে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ১৮ লাখ ৯৯ হাজার ৮০৩ জন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের শেষে চীনের উহানে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। এরপর কয়েক মাসের মধ্যে এ ভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। দেশে প্রথম করোনা শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। আর প্রথম মৃত্যু হয় একই বছরের ১৮ মার্চ।
রাজশাহীর সময় /এএইচ