২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার, ০১:১০:৫১ অপরাহ্ন


দই খেলে ঝটপট গলবে চর্বি!
ফারহানা জেরিন:
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৫-০৪-২০২৩
দই খেলে ঝটপট গলবে চর্বি! দই খেলে ঝটপট গলবে চর্বি!


সারা মাস ডায়েটে থেকেও পেটের চর্বি গলছে না। সেক্ষেত্রে কিছু ঘরোয়া খাবারেই ওজন কমতে পারে। শুধু তাই নয় এই ঘরোয়া খাবার খেলেই পেটের মেদ ঝটপট গলে যায়।

ওজন কমাতে হলে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। স্বাস্থ্যকর খাবার বলতে কার্বোহাইড্রেট কম এবং প্রোটিনের পরিমাণ বেশি । কম ফ্যাট ও বেশি প্রোটিনযুক্ত খাবার হিসেবে দই একটি ভাল বিকল্প হতে পারে। দইয়ে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন বি১২, ভিটামিন বি-২, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম।

দই একটি প্রোবায়েটিক যাতে ভাল ব্যাকটেরিয়া থাকে।  দই মেটাবলিজম বাড়াতে অত্যন্ত সাহায্য করে। শরীরে মেটাবলিজম ঠিক থাকলে ওজন কমতে বাধ্য।

অতএব, ওজন কমাতে চাইলে, নিয়মিত খাদ্যতালিকায় দই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। TOI-এর খবর অনুযায়ী, বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতার সমস্যা রয়েছে। কিন্তু দই ফারমেন্টেড হয়ে যায়। তাই ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতার সমস্যাও দূর হয়।

দই খেলে ভাল হজম হয়। অন্যদিকে দইতে ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম এবং প্রোটিন বেশি যা আমাদের শরীরে শক্তি যোগায় কিন্তু মেদ বাড়ায় না। ২৮ গ্রাম দইতে ১২ গ্রাম প্রোটিন থাকে। উচ্চ প্রোটিন উপাদানের কারণে, আপনি যখন দই খেলে  বহুক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরা থাকে। এতে পেটের মেদ ধীরে ধীরে দূর হতে শুরু করে।

দইয়ে থাকা পুষ্টি উপাদান কোষে জল সরবরাহ বাড়ায়। এ কারণে কোষের জল শেষ পর্যন্ত মূত্রাশয়ে চলে যায়। এতে মূত্রাশয় মসৃণ হয়। কোষে জলের পরিমাণ বেড়ে গেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যায়। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দই উপকারী।প্রতিদিন সকালের নাস্তায় দই খাওয়া যেতে পারে। 

দইয়ে থাকা পুষ্টি উপাদান কোষে জল সরবরাহ বাড়ায়। এ কারণে কোষের জল শেষ পর্যন্ত মূত্রাশয়ে চলে যায়। এতে মূত্রাশয় মসৃণ হয়। কোষে জলের পরিমাণ বেড়ে গেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যায়। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দই উপকারী।প্রতিদিন সকালের নাস্তায় দই খাওয়া যেতে পারে। 

দইয়ে থাকা পুষ্টি উপাদান কোষে জল সরবরাহ বাড়ায়। এ কারণে কোষের জল শেষ পর্যন্ত মূত্রাশয়ে চলে যায়। এতে মূত্রাশয় মসৃণ হয়। কোষে জলের পরিমাণ বেড়ে গেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যায়। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দই উপকারী।প্রতিদিন সকালের নাস্তায় দই খাওয়া যেতে পারে। 

এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন