১৯ মে ২০২৪, রবিবার, ১০:০০:১৩ পূর্বাহ্ন


হৃদয়ের সাকিব আল হাসান গড়ে তুলেন ১০১ রানের জুটি
ক্রিড়া ডেস্ক:
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৫-০৯-২০২৩
হৃদয়ের সাকিব আল হাসান গড়ে তুলেন ১০১ রানের জুটি হৃদয়ের সাকিব আল হাসান গড়ে তুলেন ১০১ রানের জুটি


চার উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ার পর ক্রিজে নেমেছিলেন তাওহীদ হৃদয়। তার সঙ্গে সাকিব আল হাসান গড়ে তুলেন ১০১ রানের জুটি। সাকিব ছিলেন সেঞ্চুরির আশেপাশে। কিন্তু এরপরই শার্দুল ঠাকুরে বলে বিদায় নেন তিনি।

৮০ রান করে বিদায় নেন সাকিব। ৮৫ বলে তার ইনিংসে ছিল ৬টি চার ও ৩টি ছয়ের মার। একটু পরই বিদায় নেন শামিম হোসেন। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৬ উইকেটে ১৬১ রান নিয়ে ব্যাট করছে বাংলাদেশ। তাওহীদ ব্যাট করছেন ৪০ রান নিয়ে।

শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে ম্যাচের প্রথম বলে চার মেরে খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। মোহাম্মদ শামির বলে স্কয়ার লেগে চার হাঁকান তানজিদ হাসান তামিম। ওই ওভারে বাংলাদেশ তুলে ৫ রান। শার্দুল ঠাকুরের পরের ওভারে তামিম একাই তুলেন ৮ রান। ভারতের বিপক্ষে বরাবরই জ্বলে উঠেন টাইগার ওপেনার লিটন কুমার দাস। সমর্থকরা আশা করেছিলেন এশিয়া কাপের সুপার ফোরে টিম ইন্ডিয়ার বিপক্ষে আবারও দারুণ কিছু করবেন তিনি। সমর্থকদের হতাশ করেছেন এ ব্যাটার। শূন্য রানে এদিন প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন তিনি।

নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসেই লিটন দাসকে তুলে নেন শামি। ভারতীয় পেসারের বলে সরাসরি বোল্ড আউট হন বাংলাদেশি ওপেনার। লিটন ফিরে যাওয়ার ওভারে আসে মাত্র ২ রান। অন্য প্রান্তে আবার বল হাতে তুলে নেন ঠাকুর। ওই ওভারের প্রথম বলে তিনি শিকারে পরিণত করেন তামিমকে। লিটনের মতো তিনিও সরাসরি বোল্ড হন। ১২ বলে তামিম করেন ১৩ রান।

২ উইকেট হারানোর ধাক্কা সামলে উঠতে না উঠতে এনামুল হক বিজয়ও উইকেট বিলিয়ে দেন। ঠাকুরের তৃতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলে মিডউইকেটের দিকে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন তিনি, একটুর জন্য ধরা পড়েননি তিলক বার্মার হাতে। সেই শটটি থেকে অবশ্য বাংলাদেশ চার রান পায়। তৃতীয় বলটি ডট দেন বাংলাদেশ ব্যাটার। তার পরের বলে বাউন্সার খেলতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন উইকেটরক্ষক লোকেশ রাহুলের হাতে।

এরপর সাকিব ও মিরাজ মিলে চাপ সামাল দিতে থাকেন। এরমধ্যে মিরাজ দুবার জীবন পান। একবার তিলক বার্মা ক্যাচ তালুবন্দি করতে ব্যর্থ হন, আরেকবার ক্যাচ ছেড়ে দেন সূর্যকুমার যাদব। তবে রোহিতের কাছ থেকে আর বাঁচতে পারেননি তিনি। ভারত স্পিন দিয়ে অ্যাটাক শুরু করার সময়ই মিরাজকে নিয়ে ভয় শুরু হয়েছিল। ভয়কে সত্যি করে ১৩ রানে আউট হন তিনি। তার ক্যাচ নেন রোহিত শর্মা।