রাজশাহী মহানগরীতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে “অপারেশন ডেভিল হান্ট” আ’লীগ, ছাত্রলীগ নেতা ৮ জন-সহ বিভিন অপরাধে ২৫ জনকে গ্রেফতার করেছে থানা ও মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি)।
গত ২৪ ঘন্টায় মহানগরীর ডবিভিন্ন স্থানথেকে তাদেরগ্রেফতার করা হয়।
অপারেশন ডেভিল হান্টে গ্রেফতারকৃতরা হলেন: মোঃ আনোয়ার খান, সে শাহমখদুম থানার ভূগরুইল এলাকার মৃত আমজাদ খানের ছেলে এবং নওহাটা পৌর তাঁতিলীগের সাবেক সভাপতি, মোঃ আলমগীর হোসেন (৪০), সে পবা থানার পশ্চিম পুঠিয়া এলাকার মৃত জনাব আলীর ছেলে এবং সে নওহাটা পৌরসভার ৩নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি, মোঃ নিজাম আলী রুপম (২৮), সে চন্দ্রিমা থানার মেহেরচন্ডী স্কুল রোড এলাকার মোঃ রফিকুল ইসলামের ছেলে এবং রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মোঃ জাকারিয়া রিয়াল (২৬),সে রাজপাড়া থানার বহরমপুর এলাকার মোনুরনবীর ছেলে এবং সে শহীদ এ.এইচ.এম কামারুজ্জামান কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, মোঃ শওকত হোসেন রবু (৫০), সে রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানার চব্বিশ নগর দক্ষিণপাড়া এলাকার মৃত বজলার রহমান সরকারের ছেলে, মোঃ হালিম শেখ (৫২), সে রাজশাহী মহানগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার পঞ্চবটি শ্বশানঘাট এলাকার মৃত জসিম শেখের ছেলে, মোঃ রাজু শেখ (২৫),সে শাহমখদুম থানার দুরুলের মোড় এলাকার মোঃ জামাল উদ্দীন শেখের ছেলে এবং মোঃ শরিফুর ইসলাম (৪৫),সে রাজশাহীর চারঘাট থানার ক্ষদির বটতলা এলাকার আব্দুল হামিদের ছেলে।
বৃহস্পতিবার বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপ-পলিশ কমিশনার (সদর), সাবিনা ইয়াসমিন।
তিনি জানান, সারাদেশের ন্যায় রাজশাহী মহানগরীতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি প্রতিরোধে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ পরিচালিত হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, বিস্ফোরণ ঘটানো, সন্ত্রাসী কর্মকÐে ৮ জন ও বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১৭ জন গ্রেফতার করা হয়েছে। যার মধ্যে মাদক মামলায় ৩ জন, ওয়ারেন্টভুক্ত ৫ জন এবং অন্যান্য অপরাধে ৯ জন রয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ হয়েছে।
