২৯ মার্চ ২০২৪, শুক্রবার, ১০:৫৪:৫৪ পূর্বাহ্ন


রাজশাহীল ঈঁদ বাজারে ভিড় থাকলেও বিক্রি জমে উঠেনি
নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট করা হয়েছে : ২২-০৪-২০২২
রাজশাহীল ঈঁদ বাজারে ভিড় থাকলেও বিক্রি জমে উঠেনি রাজশাহীল ঈঁদ বাজারে ভিড় থাকলেও বিক্রি জমে উঠেনি


রমজানের মাঝামাঝি দিকে জমে উঠেছে ইদের বেচাকেনা। নগরীর আরডিএ মার্কেট থেকে শুরু করে সবকটি মার্কেট ও বিপণি বিতানে ক্রেতাদের ভিড়। তুলনামূলক বিক্রি কম হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানিয়েছেন।

সরেজমিনে শুক্রবার নগরীর আরডিএ মার্কেটে দেখা গেছে, কসমেটিক্স ও কাপড়ের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড়। মার্কেকেটের অমিত ফ্যাশন, তাসপিয়া ষ্টোর, মেহেদি বিতান, আহমেদ কালেকশন, সবুজ কালেকশন, স্বপ্নপূরণ শপিং, বৈশাখী ফ্যাশান, বিপ্লব কসমেটিক্স, মেসার্স খন্দকার কসমেটিক্স, জেরিন ম্যাচিং র্কর্ণারসহ বিভিন্ন দোকানে বেচাককেনা ছিল একটু বেশি।

বিক্রি হওয়ার মধ্যে ছোট ছোট বাচ্চাদের খেলনা, শার্ট, প্যান্ট, মেয়েদের পোশাকের মধ্যে বিভিন্ন ধরণের থ্রি পিস, শাড়ি, বোরখা ও কসমেটিক্স, ছেলেদের প্যান্ট, গেঞ্জি, শার্ট এবং বিভিন্ন ব্রান্ডের জুতা বিক্রি হতে দেখা গেছে।

বাজারের কসমেটিক্স এর দোকানগুলোতে দেখা গেছে, আইলানার ৮০ টাকা, মাশকারা ৭০ টাকা, নেইলপলিশ ৫০ টাকা থেকে ৮০ টাকা, ঝুমকা ৭০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা, মালা ৫০ থেকে ১৫০ টাকা, নূপুর ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বালা ১০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মেয়েদের ড্রেসের পাইকারি বিক্রয় কেন্দ্রের শোভন রেজা বলেন, ইদের আগেই বেচাবিক্রি ভালো হয়েছে। প্রায় প্রতিদিন ২ থেকে ৩ লাখ টাকার পোশাক বিক্রি হয়েছে। রোজার ১০ দিন পর থেকে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকার মালামাল বিক্রি হচ্ছে।

আরডিএ মার্কেটের গেটে ভিড় শুধু দেখতে পাবেন। ভেতরে ক্রেতাদের সংখ্যা খুব কম। সব ক্রেতা বাহিরের গেটের থাকা ফুটপাত থেকেই প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনছেন। সেখান থেকেই বিদায়। প্রত্যেকটা ব্যবসায়ী কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। তবে ক্রেতাদের পণ্য কেনার চাহিদা কম।

এদিকে ইদের বাজারে ছোট বাচ্চাদের কাপড়ের চাহিদার মেটার পর ভিড় করছে খেলনার দোকানে।

জিৎ খেলনা স্টোর থেকে সন্দীপ জানান, প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ টি করে রিমোর্ট কন্ট্রোল ভেকু ৬০ থেকে ৬৫০ টাকা, রিমোর্ট কন্ট্রোল হেলিকপ্টার ৩৫০ টাকা, হ্যাকার মুখোশ ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।