ঠাকুরগাঁওয়ে বজ্রপাতে দিনমজুরের মৃত্যু হয়েছে। অপরদিকে আহত হয়ে বাবা-ছেলে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
রোববার (২২ জুন) বিকেলে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার চাড়োল ইউনিয়নের পরেদশীপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত দিনমজুর মোহাম্মদ আলী ওই গ্রামের তসির উদ্দীনের ছেলে। আহত বাবা ও ছেলের বাড়িও পরদেশীপাড়া গ্রামে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, জমিতে আমন ধানের চারা রোপণের সময় বজ্রপাতে মোহাম্মদ আলী (৪২) নামে এক দিনমজুরের সেখানেই মৃত্যু হয়। সঙ্গে থাকা মশিউর রহমান (৩৫) ও তার ছেলে সাব্বির আহমেদ (১৩) গুরুতর আহত হয়েছে। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপতালে ভর্তি করা হয়।
স্থানীয় জানান, দুপুর থেকে পরদেশীপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আলী, মশিউরসহ ৬/৭ জন মাঠে রোপা আমন রোপণের কাজ করছিল। বিকেল ৪টার দিকে বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই মারা যান মোহাম্মদ আলী। এ সময় আহত হয়েছে সাব্বির ও তার বাবা মশিউর রহমান।
এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি শওকত আলী সরকার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বজ্রপাতের সময় সবাইকে সচেতন হতে হবে। তা না হলে অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু রোধ করা সম্ভব নয়।
রোববার (২২ জুন) বিকেলে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার চাড়োল ইউনিয়নের পরেদশীপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত দিনমজুর মোহাম্মদ আলী ওই গ্রামের তসির উদ্দীনের ছেলে। আহত বাবা ও ছেলের বাড়িও পরদেশীপাড়া গ্রামে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, জমিতে আমন ধানের চারা রোপণের সময় বজ্রপাতে মোহাম্মদ আলী (৪২) নামে এক দিনমজুরের সেখানেই মৃত্যু হয়। সঙ্গে থাকা মশিউর রহমান (৩৫) ও তার ছেলে সাব্বির আহমেদ (১৩) গুরুতর আহত হয়েছে। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপতালে ভর্তি করা হয়।
স্থানীয় জানান, দুপুর থেকে পরদেশীপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আলী, মশিউরসহ ৬/৭ জন মাঠে রোপা আমন রোপণের কাজ করছিল। বিকেল ৪টার দিকে বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই মারা যান মোহাম্মদ আলী। এ সময় আহত হয়েছে সাব্বির ও তার বাবা মশিউর রহমান।
এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি শওকত আলী সরকার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বজ্রপাতের সময় সবাইকে সচেতন হতে হবে। তা না হলে অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু রোধ করা সম্ভব নয়।