তার এই রকম বাড়াবাড়ি ভাবনা আমাকে বিব্রত করেছে। সাংবাদিকরা যে সংবাদ প্রকাশ করেছে তার প্রকৃত অর্থ না বুঝে ভিন্ন খাতে নিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টা করছেন তিনি। রাণীনগর নৈশ উচ্চ বিদ্যালয় একটি বিশেষায়িত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তাহা নতুন করে বোঝানোর কিছু নাই। এটা পুরো এলাকার মানষের জানা। মুসলিম ছেলে মেয়েদের হিন্দু পরিচয় দেয়া এবং হিন্দু শিক্ষা দেওয়ার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের (ডিডি ম্যাডামের) নিকট আবেদন করেছি। যাতে এই শিক্ষককে বহিস্কার করা হয়। তাছাড়া স্কুলে হিন্দু ছাত্র-ছাত্রী নাই, তাহলে সরকারী অর্থ অপচয় করে কি লাভ।
অথচ তিনি ধর্মীয় অনুভূতি আর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর চেষ্টার কথা উল্লেখ করেছেন। আমার মনে হয় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের সার্টিফিকেটে সমস্যা আছে। মানে প্রথম বিভাগে পাশের কোন সার্টিফিকেট নাই। তাই তার প্রধান শিক্ষক হওয়ার মতো যোগ্যতা নাই। তাছাড়া মুসলিম শিক্ষার্থীদের হিন্দু ধর্ম শিক্ষার দেয়ার বিষয়টি আমার কাছে ভিডিও রয়েছে। জেলা শিক্ষা অফিসার প্রভাবিত হওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক উদাহরণ রয়েছে।